যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন, ক্ষমতায় যেতে বিএনপি-জামায়াত সারাদেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির ষড়যন্ত্র করছে। ওদের এই নৈরাজ্যের জবাব যুবলীগ একাই দিতে পারে। সেটা ১১ নভেম্বরের যুব মহাসমাবেশের মাধ্যমে প্রমাণ দেওয়া হবে। রাজপথ কার, তা এই মহাসমাবেশে বিএনপিকে দেখিয়ে দেয়া হবে। এই মহাসমাবেশকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে যুবলীগ নেতাকর্মীদের সর্বাত্মকভাবে সফল করতে হবে। প্রমাণ দিতে হবে, যুবলীগ অসাধ্য সাধন করা এক সংগঠন।
আগামী ১১ নভেম্বর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যুব মহাসমাবেশ করবে যুবলীগ। সংগঠনের প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পূর্তি ও সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে অনুষ্ঠেয় যুব মহাসমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
যুব মহাসমাবেশ সফল করতে শনিবার রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে যুবলীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের সঞ্চালনায় সভায় সংগঠনের যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা ছাড়াও বিভিন্ন জেলা, মহানগর ও উপজেলা শাখার নেতারা যোগ দেন।
মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, যুবলীগ নেতাকর্মীরা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করেন। ১১ নভেম্বরের যুব মহাসমাবেশের মাধ্যমে বাংলার মাটিতে জামায়াত-বিএনপি ও তাদের সন্ত্রাসের কবর রচনা হবে।
সভায় মহাসমাবেশ সফল করতে ১০টি উপকমিটির সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হয়। এসব উপকমিটি হচ্ছে দপ্তর, সাংস্কৃতিক, স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, শৃঙ্খলা, প্রচার-মিডিয়া, প্রকাশনা, অভ্যর্থনা, আপ্যায়ন এবং মঞ্চ ও সাজ-সজ্জা উপকমিটি।