ইউক্রেনের সাবেক প্রেসিডেন্ট পেত্র পোরোশেঙ্কোকে ইউক্রেন ত্যাগে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, সাবেক প্রেসিডেন্ট পেত্র পোরোশেঙ্কোর ন্যাটোর সঙ্গে বৈঠকে লিথুয়ানিয়ায় যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাকে দুইবার পোলান্ড সীমান্তে আটকে দেওয়া হয়।
ইউক্রেনের স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হচ্ছে, সাবেক প্রেসিডেন্ট পেত্র পেরোশেঙ্কো কারিগরি ত্রুটির কারণে সীমান্ত পার হতে পারেননি। অর্থাৎ তার ভিসায় সমস্যা থাকার কথা বলা হয়েছে।
যদিও পোরোশেঙ্কোর রাজনৈতিক দলের সংসদ সদস্যদের অভিযোগ, দেশ ত্যাগের জন্য সব ধরনের আনুষ্ঠানিক অনুমতি থাকা সত্ত্বেও বাধা দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইউক্রেনের আদালত পোরোশেঙ্কোকে স্বাধীনভাবে চলাচলের অনুমতি দেন। যদিও তার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহীতার অভিযোগের তদন্ত চলমান রয়েছে।
ইউক্রেনের সাবেক প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে কয়লা বিক্রির মাধ্যমে দেশের পূর্বাঞ্চলের রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের অর্থায়নের অভিযোগ আনা হয়। তবে পেরেশেঙ্কোর দাবি- এটা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।