উৎসব মুখর পরিবেশে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রচার প্রচারণা শুরু করেছেন প্রার্থীরা। প্রতীক বরাদ্ধের পর ক্রমেই জমে উঠছে এ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন। শহরের অলিগলি, বাজার, রাস্তার পাশে টাঙ্গানো হয়েছেন নির্বাচনী পোষ্টার। এলাকায় এলাকায় মাইকিং, হ্যান্ডবিল দিয়ে প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় রয়েছেন সমর্থক, কর্মীরা। গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নির্মাণ করা হচ্ছে নির্বাচনী ক্যাম্প। এলাকায় ঘরে ঘরে ঘুরে ঘুরে ভোটারদের কাছে ভোট চাইছেন, দোয়া চাইছেন প্রার্থীরা। এদিকে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন অপরাধমূলক মামলার আসামিরা নির্বাচনী এলাকায় প্রবেশ করে বিএনপি প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা করছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী। এছাড়াও তিনি গণতন্ত্রের স্বার্থে, ভোটারদের স্বার্থে, এলাকার মানুষের জানমালের স্বার্থে এক মঞ্চে এমনকি একই গাড়ীতে করে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে বিএনপি’র মেয়র প্রার্থীকে আহবান জানিয়েছেন।

বুধবার সকালে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার গাছা এলাকার স্থানীয় আনু মার্কেট থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন। এসময় গাজীপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ধানের শীষ প্রতীকের মিডিয়া সেলের প্রধান ডা. মাজহারুল আলম, জেলা বিএনপির সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক সাবেক কাশিমপুর ইউনিয়ন পরিষদর চেয়ারম্যান শওকত হোসেন সরকার, গাছা সাংগঠনিক থানা বিএনপির সভাপতি মোশারফ হোসেন খান, তাঁতীদলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মমতাজ উদ্দিন, কাপাসিয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সেলিম, গাছা সাংগঠনিক থানা জামায়াতের আমির মোতালিব হোসেন, যুবদল নেতা জিল্লুর রহমানসহ ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সেখানে আয়োজিত এক পথসভায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে হাসান উদ্দিন সরকার প্রার্থীদের মিথ্যাচার থেকে বিরত থাকার আহবান জানিয়ে বলেন, সকল অপরাধের মূল হলো মিথ্যাচার করা। মিথ্যাচারের মাধ্যমে জনগণ বিভ্রান্ত হয়। আল্লাহর পরে স্থান হচ্ছে জনগনের। সুতরাং জনগণ বিভ্রান্ত হলে মানুষ বিপদগ্রস্ত হবে। একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে জনগনকে বিভ্রান্ত করার অধিকার আমারও নাই, অন্য কারো নাই। এছাড়া হাসান উদ্দিন সরকার স্থানীয় রশিদ মার্কেট , ইছর কান্দি, কাথোরা, কলমেশ^র এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালান। পথে একাধিক পথসভায় তিনি বক্তব্য রাখেন।

অপর দিকে ছয়দানা এলাকায় নিজ বাসভবনে সকাল থেকে আওয়ামীলীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম দলীয় নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এছাড়া বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মীদের নির্বাচনী ভাবনা নিয়ে স্বাক্ষাৎকার দেন। এসময় জাহাঙ্গীর আলম গাজীপুর সিটি ময়লার ডাস্টবিনে পরিণত হয়েছে মন্তব্য করে বলেন, স্থানীয় সরকারে বিগত ২০ দলীয় জোটের শাসনামলে আমাদের এখানে রাস্তাঘাট, পয়ঃনিস্কাশন ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় গাজীপুর একটি ডাস্টবিনের শহরে পরিণত হয়েছে। আমি প্রথম অবস্থায় এগুলোকে প্রাধান্য দিচ্ছি। ময়লা আবর্জনা কিভাবে পরিস্কার করা যায়ম কিভাবে ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা যায়। দ্রুত যানজট মুক্ত শহর কিভাবে করা যায় সেটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে আমি কাজ করছি। সেই লক্ষ্যে ১৫ তারিখে ভোট দেয়ার জন্য সবাইকে অনুরোধ করছি। আমি গাজীপুরকে ক্লিন এবং গ্রীণ সিটি করপোরেশন গড়তে চাই। সাধারণ মানুষ জ¦ালাও পোড়াও চায় না, মামলা-হামলা চায়না, তারা একটি নিরাপদ শহর চায়।
এর আগে জাহাঙ্গীর আলম মহিলা আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

এছাড়া বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টির রুহুল আমিন, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের নাসির উদ্দিন, ইসলামী ঐক্যজোটের ফজলুর রহমান, ইসলামী ফ্রন্টের জালাল উদ্দিন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ফরিদ উদ্দিনসহ ওয়ার্ড কাউন্সিলররাও এলাকায় গণসংযোগ করে ভোট চাইছেন।

গাজীপুরে বিএনপি প্রার্থীকে একমঞ্চে আহবান আওয়ামীলীগ প্রার্থীর ॥ বর্তমান মেয়রের কর্মকান্ডের সমালোচনা ॥

সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন অপরাধমূলক মামলার আসামিদের নির্বাচনী এলাকায় প্রবেশ করে বিএনপি প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণার অভিযোগ করেছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. জাহাঙ্গীর আলম। বুধবার দুপুরে মহানগরের ছয়দানা এলাকার বাড়িতে প্রেস ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।

বিএনপি প্রার্থীর উদ্দেশে তিনি বলেন, গণতন্ত্রের স্বার্থে, ভোটারদের স্বার্থে, এলাকার মানুষের জানমালের স্বার্থে এক মঞ্চে এমনকি একই গাড়ীতে করে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে বিএনপি প্রার্থীর প্রতি আহবান জানান। ভবিষ্যতে কেউ যেন এ দেশে জালাও পোড়াও করতে না পারে সেজন্য তিনি অন্যান্য প্রার্থীদের পাশপাশি বিএনপি প্রার্থীকে জোরালোভাবে এক মঞ্চে কাজ করার আহবান জানান। এতে করে জনগণ খুব সহজে তাদের যোগ্য প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেন।

তিনি বলেন, গত পাঁচ বছর গাজীপুর সিটিতে বিএনপি জামায়াত জোটের মনোনীত প্রার্থী প্রতিনিধিত্ব করেছে। প্রথম দুই বছর বিএনপি এবং তাদের লোকজনের নেতৃত্বে ওই প্রার্থী কাজের যথেষ্ট সুযোগ পেয়েছে। যে দেশ ৯ মাস যুদ্ধ করে স্বাধীনতা লাভ করে সেদেশে পাঁচ বছর অনেক সময়। কিন্তু তারা কোনো উন্নয়ন কাজ করেনি। তারা শুধু, রাজনীতি, সরকার, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামীলীগকে কীভাবে ছোট করা যায় সেই কৌশলগুলো প্রয়োগ করেছে।

পাঁচ বছরে তারা নিজেদের মধ্যে অভ্যন্তরীন কোন্দলে জড়িয়ে হামলা, মামলা হয়েছে। সেগুলো শেস করে এখন তারা আবারও সিটি করপোরেশনের মেয়র দায়ত্বে আছেন। তারপরও তারা আজ পর্যন্ত সিটি করপোরেশনের কোথাও কোনো উন্নয়নকাজের মাস্টারপ্ল্যান তৈরী করতে পারেনি।

গাজীপুর শিল্প অধ্যুষিত এলাকা। পোশাক শিল্পের লোকজন কিভাবে কাজ করবে, তাদের পরিবেশ কি হবে এসব বিষয়ে তারা কখনো ভাবেনি। রাস্তাঘাটে ময়লা আবর্জনা, রাস্তায় জলাবদ্ধতা প্রভৃতি বিষয়ে তাদের সহযোগিতা করার পরও তারা কোনো মাস্টারপ্ল্যান করতে পারেনি, তাদের পার্টি থেকেও কোনা পরিকল্পনা তারা দেয়নি। শুধু লুটপাট করেছে। যেখানে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন একটি সিটি কর্পোরেশন থাকার কথা সেখানে তারা সিটি কর্পোরেশনের জনগণকে নিয়ে একদিন একটি পরিকল্পনাও করেনি।

বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকারের ব্যাক্তিগত সহকারী কিবরিয়া হাসান জনি বলেন, একই মঞ্চে আহবানকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে এদেশে এরকমভাবে কোনো নির্বাচন হয়নি। গণতন্ত্রের চর্চা এ দেশে নাই। হাসান উদ্দিন সরকার দীর্ঘদিন রাজনীতি করছেন। এখনও করছেন। দুইবার টঙ্গী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, দুই বার সাংসদ এবং গাজীপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। তার নির্বাচনী কার্যক্রম অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে অনেকটা তাঁরই মতো হবে। বিএনপির অনেক নেতাকর্মীকে বর্তমান সরকার নানা ধরণের মিথ্যা মামলায় ঝুলিয়ে হয়রানি করেছে। কোনো চাঁদাবাজ, খুনী আমাদের সাথে নেই। তিনি মূলত: জনগণকে প্রভাবিত করার জন্য নানারকম কথা বার্তায় আহবান করছেন।

জাহাঙ্গীরের কর্মী খরচ ৫ লাখ ও হাসান সরকারের ২ লাখ টাকা ॥

গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলমের হলফনামায় নির্বাচনী ব্যয় দেখিয়েছে ৩০লাখ টাকা এবং বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকারের ২০লাখ টাকা নির্বাচনী ব্যয় দেখিয়েছেন। তারমধ্যে জাহাঙ্গীর আলম তার ৩ হাজার ৪২০ কর্মীর জন্য আপ্যায়ন খরচ ৫ লক্ষ ১৩হাজার টাকা এবং হাসান উদ্দিন সরকার ৫৭০জন কর্মীর জন্য আপ্যায়ন খরচ দেখিয়েছেন দৈনিক দুই লাখ ২৮হাজার টাকা। বাস্তবে একদিনেই ওই সংখ্যা ও খরচের পরিমান অতিক্রম হচ্ছে।

জাহাঙ্গীর আলম
আওয়ামীলীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম তার ৩হাজার ৪২০জন কর্মীর জন্য নির্বাচনী ব্যয় দেখিয়েছেন মোট ৫লাখ ১৩হাজার টাকা যাদের প্রতিদিন জনপ্রতি আপ্যায়ন বাবদ সম্ভাব্য খরচ দেখানো হয়েছে ১৫০টাকা করে। তার সম্ভাব্য ১০টি অফিস/ ক্যাম্পে দৈনিক ৯হাজার ৬৬৬টাকা করে আপ্যায়ন খরচ দেখানো হয়েছে ১লাখ ৭৪হাজার টাকা। ৫৭টি পথসভার মাইক ও হ্যান্ড মাইক খরচ ৪৫হাজার ৬০০টাকা। মাইকিং খরচ ৯৬হাজার ৯০০টাকা। তারমধ্যে মাইকিংয়ে ব্যবহৃত যানবাহনের ভাড়া ২৮হাজার ৫০০টাকা, মাইকিংয়ে নিয়োজিত ব্যক্তির পারিশ্রমিক ২৮হাজার ৫০০টাকা এবং ৫৭টি পথসভার মাইকিংয়ের ভাড়াবাবদ সম্ভাব্য ব্যয় দেখানো হয়েছে ৩৯হাজার ৯০০টাকা। ১০টি অফিসের জন্য মোট আপ্যায়ন খরচ বাবদ এক লাখ ৭৪হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। এতে দৈনিক আপ্যায়ন খরচ দেখানো হয়েছে ৯হাজার ৬৬৬টাকা। ১০টি নির্বাচনী অফিস স্থাপনের জন্য সম্ভাব্য খরচ ধরা হয়েছে এক লাখ এবং ওইসব অফিস কর্মীদের আপ্যায়ন খরচ ৯০হাজার টাকা ধরা হয়েছে। জাহাঙ্গীর আলমের যাতায়ত খরচ ২লাখ ৫০হাজার টাকা।এর মধ্যে কর্মীদের জন্য দুই লাখ টাকা এবং নিজের/এজেন্টের খরচ প্রায় ৫০হাজার টাকা ও প্রার্থীর কেন্দ্রীয় ক্যাম্প খরচ বাবদ ২লাখ ৩০হাজার টাকা। যার মধ্যে স্থাপনা খরচ ৫০হাজার টাকা এবং অফিস কর্মীদের সম্ভাব্য খরচ এক লাখ ৮০হাজার। ঘরোয়া বৈঠক/সভার জন্য ২লাখ ৫৬হাজার ৫০০টাকা। ১০লাখ লিফলেট ছাপানোর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৮লাখ টাকা।

হাসান উদ্দিন সরকার
হাসান উদ্দিন সরকার তার নির্বাচনে সম্ভ্যাব্য মোট ব্যয় দেখিয়েছেন ২০লাখ টাকা। তার মধ্যে তিনি তার হলফনামায় মোট ৫৭০জন কর্মীর জন্য নির্বাচনী খরচ দেখিয়েছেন মোট ২লাখ ২৮হাজার টাকা, যাদের প্রতিদিন জনপতি আপ্যায়ন খরচ ধরা হয়েছে ১০০টাকা করে। প্রার্থীর ২টি অফিস আপ্যায়ন বাবদ খরচ দেখানো হয়েছে ৬০হাজার টাকা, যেখানে কর্মীদের দৈনিক আপ্যায়ন খরচ দেখানো হয়েছে ৪হাজার টাকা করে। নির্বাচন প্রচারকালে তিনি ১৭১টি পথসভা করার জন্য মাইক ও হ্যান্ড মাইক বাবদসহ খরচ দেখিয়েছেন ১লাখ ৩৬হাজার টাকা। তার শুধু মাইকিং খরচ দেখানো হয়েছে ১লাখ ২০হাজার টাকা। তারমধ্যে মাইকিংয়ে ব্যবহৃত যানবাহনের ভাড়া ৮০হাজার টাকা, মাইকিংয়ে নিয়োজিত ব্যক্তির পারিশ্রমিক ২০হাজার টাকা এবং ১৭১টি পথসভার মাইকিংয়ের ভাড়াবাবদ সম্ভাব্য ব্যয় দেখানো হয়েছে ২০হাজার টাকা। প্রার্থীর ২টি নির্বাচনী ক্যাম্প অফিস স্থাপনের জন্য সম্ভাব্য খরচ বাবদ ২০হাজার টাকা এবং ক্যম্প কর্মীদের জন্য আপ্যায়ন খরচ দেখানো হয়েছে ৩০হাজার টাকা। প্রার্থীর কেন্দ্রীয় ক্যাম্প/অফিস স্থাপন ও কর্মীদের জন্য মোট সম্ভাব্য খরচ ধরা হয়েছে ৮০হাজার টাকা। যার মধ্যে অফিস স্থাপন খরচ ৫০হাজার টাকা এবং কর্মীদের সম্ভাব্য অপ্যাায়ন খরচ ৩০হাজার টাকা।

এছাড়াও তার যাতায়ত খরচ ১লাখ ৪৪হাজার টাকা। এর মধ্যে কর্মীদের জন্য এক লাখ ১৪হাজার টাকা এবং নিজের/এজেন্টের খরচ প্রায় ৩০হাজার টাকা। তার ঘরোয়া বৈঠক/সভার জন্য ৩লাখ ১৩ হাজার টাকা, ৫লাখ লিফলেট ছাপানোর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২লাখ টাকা। ৫লাখ হ্যান্ডবিলের জন্য ১লাখ ২৫হাজার টাকা, ডিজিটাল ব্যানার খরচ ২লাখ ৪হাজার ৪০০টাকা এবং টেলিভিশন ও ইলেক্ট্রিনিক মিডিয়ার খরচ এক লাখ টাকা খরচ দেখানো হয়েছে।

গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনে ৫৭টি সাধারণ ও ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে এবার মোট ভোটারের সংখ্যা ১১লাখ ৩৭হাজার ৭৩৬। এতে পুরুষ ৫লাখ ৬৯হাজার ৯৩৫ এবং ৫লাখ ৬৭হাজার ৮০১। আগামী ১৫ মে এ সিটি কর্পোরেশনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।