কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা নেই বললেই চলে।কোর্টনি ওয়ালশ তবু আত্মবিশ্বাসী, বাংলাদেশের পেস বোলিংয়ের উন্নতিতে রাখতে পারবেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তিন বছরের চুক্তিতে ঢাকায় আসার পর ওয়ালশ রোববারই প্রথম মিরপুরে কথা বললেন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে। নির্দিষ্ট করে কোনো বোলারের নাম না বললেও বাংলাদেশি বোলারদের ব্যাপারে তাঁর ধারণা বেশ উঁচুই মনে হলো, গত কয়েক বছরে বাংলাদেশ দলের বোলিংয়ে দারুণ উন্নতি হয়েছে। তাদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়ে ভালো লাগছে।
খেলোয়াড়ি জীবনে দলের সিনিয়র বোলারদের কাছ থেকে অনেক সাহায্যই পেয়েছেন। মাশরাফি-তাসকিনদের জন্য সে রকমই এক আদর্শ কোচ হতে চান সাবেক এই ক্যারিবীয় কিংবদন্তি।১৭ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শেষ করেছেন ২০০১ সালে। কোচিংয়ে এলেন এই প্রথম। কিন্তু কোচিং ক্যারিয়ারের শুরুতেই কেন নিলেন বাংলাদেশের পেসারের দায়িত্ব? ওয়ালশের উত্তর, বিসিবির সিইও যখন বললেন, আমিই তাদের প্রথম পছন্দ, তখন বুঝতে পারলাম, তারা আমার প্রতি কত বেশি আগ্রহী। ভেবে দেখলাম, বিসিবি তো খেলোয়াড়দের সুযোগ-সুবিধার জন্য অনেক কিছুই করেছে। এটাও আমাকে উৎসাহিত করেছে ।