30-07-16-Dhaka City Jubo League North_Jubo Samabesh-5অদ্য ৩০ জুলাই ২০১৬ইং বিকাল ৩.০০ঘটিকায় ঢাকা মহানগর আওয়ামী যুবলীগ উত্তর এর উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গুপ্ত হত্যা, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রশাসনের মাননীয় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমপি বলেন- আমরা চাই না বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ হোক, দুই একটা জঙ্গি ঘটনা ঘটছে। হয়তো এরকম দুইচারটা ঘটনা ঘটতে পারে। এটি ঘটনার কারণে বাংলাদেশ রাষ্ট্র সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়েছে সেটা কিন্তু সঠিক না। জঙ্গিদের দেশের সাধারণ জনগণের ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই। আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ হই। তাহলে বাংলাদেশে জঙ্গিতো দূরের কথা ‘জ’ শব্দটিও থাকবে না।

তিনি বলেন, দুই একটি ঘটনা ঘটলে শহীদ মিনারে বিশাল জনসভা করার প্রয়োজন নেই। তাদের নেই কোন আত্মশক্তি তারা কাপুরুষ, ভীতু। যারা রাতের অন্ধকারে নিরহ মানুষকে হত্যা করে তারা কাপুরুষ। এ কাপুরুষের দল কোনভাবেই কোন সংগ্রামে জয়লাভ করতে পারে না এবং পারবেও না। হয়তো কিছু মায়ের বুক এবং পিতার কোল খালি হতে পারে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা আজ যে উৎসাহ নিয়ে এমন একটি সমাবেশে এসেছি সেই জঙ্গিবাদ বিরোধী উৎসাহ বজায় রাখবো। একটি সুষ্ঠু বর্তমান পরিস্থিতি আমি ব্যাখ্যা করবো এবং তা থেকে উত্তরণের উপায়ও আমি আপনাদের সামনে জানাবো।

তিনি বলেন, রেস্টুরেন্টে গিয়ে নিরহ দেশী-বিদেশী কুপিয়ে ও গুলি করে মানুষকে হত্যা করলেই জিহাদ প্রতিষ্ঠা হবে না। এখানে জঙ্গিও মারা গেলেও এবং যারা খেতে আসলো তারও মারা গেল, এতে লাভটা কার হলো। কয়েকজন বিদেশীকে হত্যা করেলই ইসলাম সারাবিশে^ কায়েম হবে? নিরহ মুসলামদের হত্যা করলেই ইসলাম ধর্ম শক্তিশালী হবে না। এটি আলোচনা করতে হবে। উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন, আজকে সারাপৃথিবীতে কেন জঙ্গিবাদ ছড়িয়ে পড়েছে সেটা অনেক কথা। একদিন আপনাদের সাথে এ বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলবো।

তিনি বলেন, কোন ধর্মকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। আমরা মুসলমান ধর্ম উত্তত ধর্ম, হিন্দু ধর্ম নি¤œবর্ণের ধর্ম, আর ইহুদিরা মানুষই না এভাবে যদি মানুষকে মূল্যায়ন করা হয় তাহলে বিশে^ বিভাজন আরও বাড়বে। আমাদের ধর্মের যেমন পয়গম্বরের উম্মত, তেমনি ইহুদীরা পয়গম্বরের উম্মত। তাদের ধর্মের সাথে আমাদের বেশকিছু মিল রয়েছে। আমরা যদি অন্যের ধর্মকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল করি এবং সন্মান না করি , তাহলে তারা আমাদের ধর্মকেও সন্মান করবে না।

সমাবেশে প্রধান বক্তা যুবলীগ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন- সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গীবাদ বিরোধী আজকের সমাবেশে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের আহ্বান যুব জনতা এক হও-সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গীবাদ রুখে দাড়াও। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান- ধর্ম-বর্ণ-জাত নির্বিশেষে- অসাম্প্রদায়িক বাংলা গড়ে তোলার প্রত্যয়ে এই বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করেছিল। সেই প্রত্যেয়ের বুকে প্রাতিষ্ঠানিক দুরিকাঘাত কে করেছিলো ? পদে পদে বাংলা ও বাঙ্গালীদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা কে করেছিল। ধর্মকে ব্যবহার করে-কি করে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে হয়- তার প্রকৃত উদাহরণ কে ? জিয়াউর রহমান। নাগরিকত্ব বাতিল করার পরও- ৭১ এর শীর্ষ দালাল বাংলাদেশের শত্র“ গোলাম আজমকে ফিরিয়ে এনে রাজনীতিতে পূর্ণবাসন করেছিল কে ? জিয়াউর রহমান। এই গোলাম আজমের জামায়াত শিবির ৭১ এ সরাসরি বাঙ্গালী গণহত্যায় অংশগ্রহণ করেছিল। আরেক শীর্ষ দালাল শাহ আজিজকে করেছিলো প্রধানমন্ত্রী। এই শাহ আজিজ জাতিসংঘে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পক্ষে সাফাই গিয়েছিল- বলেছিল মুক্তিযোদ্ধারা ভারতের জারজ। এই জিয়াউর রহমান- তার দখলদারিত্বের শাসনামলে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে প্রাতিষ্ঠানিক অর্জন ছিল তার সবই ভুলুষ্ঠিত করেছিল। এই পাকিস্তানি শাসক জিয়াউর রহমান তার দখলদারিত্বের শাসনামলে এক বৈঠকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের কথা বলেছিলেন।

যুবলীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি মাঈনুল হোসেন খাঁন নিখিলের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইসমাইল হোসেন এর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন- যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী সদস্য এস.এম কামাল হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোল্লা মো. আবু কাওছার, সুচিন্তা, বাংলাদেশ এর আহ্বায়ক এ. আরাফাত, যুবমহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আক্তার, সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল, যুবলীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাত, মোঃ ফারুক হোসেন, মাহবুবুর রহমান হিরণ, আব্দুস সাত্তার মাসুদ, আতাউর রহমান, সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, আনোয়ারুল ইসলাম, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য কাজী আনিসুর রহমান, মিজানুল ইসলাম মিজু, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণ সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা প্রমুখ।

তিনি আরও বলেন- ১৯৭৮ সালের ১২ ডিসম্বের- জিয়াউর রহমান ভারী শিল্প জিএম প্ল্যান্ট উদ্বোধন করতে চট্টগ্রাম গিয়েছিলেন। এই জিএম প্ল্যান্টটি-সোভিয়েত ইউনিয়ন জাতির পিতা শেখ মুজিবুরের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ হিসেবে নির্মাণ করে দেয়। প্ল্যান্টের উদ্বোধন শেষে- জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে ফিরে এসে এক অধিবেশনে- কুরআন তেলওয়াতের আগে জাতীয় সংগীত গাওয়ায় তেলেপাড় করা- বিএনপি নেতা ডাঃ ইউসুফ বলেন- স্যার আমাদের পতাকায় ইসলামী রং নেই, এটা আমাদের ভালো লাগে না, এটা ইসলামী তাজজ্জীব ও তমুদ্দুনের সাথে মিলছে না। উত্তরে জিয়াউর রহমান বলেন- হবে হবে- সবকিছুই হবে। আগে হিন্দু লেখা জাতীয় সংগীত বদলাতে হবে। তার পর জাতীয় পতাকা বদলাবো। তাই আজ প্রমানিত সত্য- আজকের বাংলাদেশে আদর্শিক দুর্দশার মহাভিলেন জিয়াউর রহমান। মনে রাখতে হবে-বাংলাদেশের বিভক্ত রাজনীতির মধ্যেও রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা অবিসংবাদিত নেত্রী। সকল মত ও পথের মানুষ বিশ্বাস করে শেখ হাসিনা দৃঢ় চিত্ত নেতৃত্বই বাংলাদেশের রাজনীতির ও জাতির প্রাণ। তাই আজ জঙ্গীদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ তৈরী হয়েছে। গুলশান ট্রাজেডির পর সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে নারী ও তরুনদের মধ্যে এক ধরণের সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি যে সব বাবা-মায়ের সন্তান জঙ্গী হয়েছে, তাঁরাও সন্তানস্নেহে অন্ধ না হয়ে তাদের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করেছেন। ২ জুলাই ভোরে গুলশানের হলিআর্টিজান রেস্তোরায় যৌথ বাহিনীর কমান্ডে অভিযানে পাঁচ জঙ্গী এবং ঈদের দিন শোলাকিয়ায় এক জঙ্গী এবং ২৬ জুলাই কল্যাণপুরে নয় জঙ্গী নিহত হওয়ার পর তাদের লাশ গ্রহণ করতে কাউকে পাওয়া যায়নি। এখনো লাশগুলো হাসপাতালের মর্গে পড়ে আছে। কোনো কোনো বাবা-মা বলেছেন, তাঁরা জঙ্গী সন্তানের লাশ নেবেন না। এলাকায় লাশ দাফন হোক, এটাও তাঁরা চান না। জঙ্গীবাদের প্রতি কতটা ঘৃণা থাকলে বাবা-মা এ রকম সাহসী উচ্চারণ করতে পারেন। সন্তান হারিয়েও তাঁরা বাংলাদেশকে জঙ্গীমুক্ত দেখতে চান। আমরা এই বাবা-মাকে সালাম জানাই। এসব ঘটনা কি প্রমান করে ? এটি খালেদা-তারেকের বাংলাদেশ নয়। এটি শেখ হাসিনার বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে-এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশ একিট সম্ভাবনার দেশ। জঙ্গীবিরোধী জাতীয় ঐক্যমত্য আজ ঘরে ঘরে। ১লা জুলাই গুলশানের হলিআর্টিজান রেস্তোরায় জঙ্গীদের হাতে ২০ জন নিরীহ ও নিরপরাধ মানুষ নিহত হওয়ার পর জঙ্গী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষই ঘৃণা ও ধিক্কার জানিয়েছে এবং তা এখনো অব্যাহত আছে। তারা হয়তো মিছিলে আসেনা, কিন্তু জঙ্গী বিরোধী মনোভাবটা জাগরক রেখেছে। যে দেশে বাবা-মা-আত্মীয়-স্বজন নিহত জঙ্গীদের লাশ গ্রহণ করতে অনাহা প্রকাশ করেন, সেই দেশে জঙ্গীবাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার কারণ নেই। যদিনা বেগম খালেদা জিয়ার বিএনপির অসুস্থ রাজনীতি সেটাকে টিকিয়ে রাখতে চায়।

তিনি বলেন- আজ কি প্রমান করে-বাংলাদেশের সমাজ ও পরিবার যতই খারাপ হোক না কেন, জঙ্গীবাদকে সমর্থন করতে প্রস্তুত নয়। জঙ্গীবিরোধী জাতীয় ঐক্য আজ ঘরে ঘরে। যে দেশে বাবা-মা নিহত জঙ্গীর লাশ গ্রহণ করতে অস্বীকার। প্রশ্ন হচ্ছে-বাংলাদেশের জঙ্গীরা কত দূল যেতে পারে ? এর উত্তর পরিষ্কার- তারা খুব বেশি দূর যেতে পারবে না। ইরাক, সিরিয়া কিংবা আফগানিস্থানে যারা জঙ্গী হয়েছে, তারা সমাজ ও পরিবারের সমর্থন পেয়েছে। বাংলাদেশে সেই সম্ভাবনা নেই। যে সব দেশে কাজটিকে ধর্মরক্ষার পাশাপাশি-দেশ রক্ষার অংশ হিসেবে দেখা হয়। বাংলাদেশ এখনো কোনো শক্তির ড্রোন কিংবা কামানের নিশানায় নেই। বাংলাদেশে জঙ্গীরা ও পরিবার বা সমাজ থেকে কোনো রকম সহায়তা পাচ্ছে না, ভবিষ্যতেও পাবে না। জঙ্গীদের নিহত হওয়ার ঘটনায় কেউ এক ফোটা অশ্র“ ফেলেননি। তাই আমি মনে করি- গুলশঅনের হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে জঙ্গীরা গোটা দেশের মানুষকে ভয় পাইয়ে দিয়েছিল, আর কল্যাণপুরের ঘটনা জঙ্গীদের মনে দারুন ভয় পাইয়ে দিয়েছে। এ কথা আজ পরিষ্কার- আমরা যাঁদের কট্টর বা ধর্মান্ধ বলি, তারাও মানুষ হত্যায় বিশ্বাস করে না। এই জঙ্গী বিরোধী অভিযান সফল করতে হলে যে বড় ভাইয়েরা অল্পবয়সী তরুনদের অনিবার্য মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছেন, তাদের খুঁজে বের করতে হবে। বাংলাদেশে এ যাবৎ যত জঙ্গী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটেছে তা ঘটিয়েছে দেশী জঙ্গীরাই। কেউ কেউ আইএস আমদানি করে, আইএস নাকি ইসলামি রাষ্ট্র বানাতে চায়। তারা ইসরাইলে হামলা করে না, হামলা করে কোথায়- তা সবাই জানে। এতে বুঝা যায় এই আইএস কারা গঠন করেছে ? বাংলাদেশে যত জঙ্গী সংগঠন সবই জামাত-শিবির-বিএনপির বেনামীতে গড়া। এদের অর্থায়নও হয় ইসলামী ব্যাংক সহ যে সব ব্যাংকে জামায়াতী চেয়্যারম্যান ডাইরেক্টর আছে এবং বিএনপি জামায়াতের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান থেকে। আজকাল শোনা যায়- হতাশা থেকে তরুন সমাজ জঙ্গী হচ্ছে। কেন হতাশা ? হ্যাঁ অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ-প্রাচুর্যের মধ্যে থাকতে থাকতে হতাশার জন্ম নিতে পারে এবং তখনই প্রজন্ম তরুনের বিভ্রান্ত হবার শঙ্খা দেখা দেয়।

তিনি বলেন- মনে রাখতে হবে- বঙ্গবন্ধু নেই পথ দেখাবার জন্য। কিন্তু তাঁরই উত্তরাধিকার রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা আমাদের প্রধানমন্ত্রী। যিনি বিশ্বের ১০ জন প্রভাবশালী রাষ্ট্রনেতার অন্যতম। বাংলাদেশকে উন্নয়নের এমন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন যা বিশ্ববাসীর জন্য রোলমডেল, আমাদের জন্য বাতিঘর। এই বাংলাদেশ আজ চাল রফতানি করছে। মাথা পিছু আয় ১ হাজার চারশত ৬৬ মার্কিন ডলার। যা ৭/৮ বছর আগেও ছিল মাত্র ৫শ ডলার। বৈদেশিক মুদ্রার রিভার্জ ২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, জিডিপি বা প্রবৃদ্ধির হার ৭.০২% গড় আয়ু ৭০ বছর ছাড়িয়েছে। শিক্ষার হারও ৭০% ছাড়িয়েছে, এমনকি রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা সাহসের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করে এবং ৭১ এর গণহত্যা, নারী ধর্ষনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দায়ী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে জাতিকে দায়মুক্তি দিয়েছেন। তাইতবলি- বার বা দরকার শেখ হাসিনার সরকার। আজ প্রয়োজন- জঙ্গীবিরোধী মানসিকতা গড়তে হলে- ধর্মেরই সঠিক ব্যাখা দিতে হবে। সঠিক মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ গড়ে তুলতে হবে। পরিবারকে সচেতন হতে হবে এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দিয়ে জঙ্গীবিরোধী মানসিকতা গড়তে হবে। মনে রাখতে হবে- বাংলাদেশের বিভক্ত রাজনীতির মধ্যেও রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা অবিসংবাদিত নেত্রী। সকল মত ও পথের মানুষ বিশ্বাস করে শেখ হাসিনার দূঢ় চিত্র নেতৃত্বই বাংলাদেশের রাজনীতির ও প্রগতির প্রাণ শক্তি।