বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম পুনঃনিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো আরো এক মাস। ১ মে থেকে ৩১ মে রাত ১২টা পর্যন্ত সময় বর্ধিত করা হয়েছে। কিন্তু যেসব গ্রাহক ইচ্ছাকৃতভাবে পুনঃনিবন্ধন করেননি তাদের সিম এসময় পর্যন্ত (১ থেকে ৩১ মে) প্রতিদিন তিনঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে।এভাবে বন্ধ থাকার পর ৩১ মে রাত ১২টার পরও যারা নিবন্ধন করবেন না তাদের সিম সরাসরি বন্ধ করে দেয়া হবে। বন্ধ করে দেয়া সেই সিম ১৫ মাস পর্যন্ত বিক্রি করা হবে না। তবে প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে এটা প্রযোজ্য নয়। শনিবার বিকালে বাংলাদেশ টেলিকম নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা জানান। এসময় তিনি সিম বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম পুনঃনিবন্ধনের জন্য আরও এক মাস বাড়ানোর ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, ৩১ মে রাত ১২টার পর কোনো সতর্ক সংকেত বা কোনো ঘোষণা ছাড়াই অনিবন্ধিত সিমগুলো সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেয়া হবে।’এমনটাই জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। শনিবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য জানানো হয়। উল্লেখ্য, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন ও পুনঃনিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৫ সালের ১৬ ডিসেম্বর। তখন সিম নিবন্ধনের সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয় ২০১৬ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে এখনো দেশের ছয়টি অপারেটরদের বিপুল সংখ্যক সিম অনিবন্ধিত রয়ে গেছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা এখনো বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে (আঙুলের ছাপে) সিম নিবন্ধন করতে ব্যর্থ হয়েছেন তাদের সিম প্রতিদিন তিন ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে।তারানা হালিম জানান, সিম পুনঃনিবন্ধনের সময়সীমা বাড়লো আরো এক মাস। ১ মে থেকে ৩১ মে রাত ১২টা পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু যেসব গ্রাহক ইচ্ছাকৃতভাবে নিবন্ধন করেননি তাদের সিম এসময় পর্যন্ত প্রতিদিন তিনঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে। প্রতিমন্ত্রী জানান, অনিবন্ধিত সিম এভাবে বন্ধ থাকার পর ৩১ মে রাত ১২টার স্থায়ী ভাবে বন্ধ করে দেয়া হবে।
উল্লেখ্য, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন ও পুনঃনিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৫ সালের ১৬ ডিসেম্বর। তখন সিম নিবন্ধনের সময় সীমা বেঁধে দেয়া হয় ২০১৬ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে এখনো দেশের ছয়টি অপারেটরদের বিপুল সংখ্যক সিম অনিবন্ধিত রয়ে গেছে।