prince in memoriam

যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত সংগীত শিল্পী প্রিন্স আত্মহত্যা করেছেন এমন ভাবার কোন কারণ নেই। তার ময়নাতদন্তের পর মিনেসোটা কাউন্টির শেরিফ শুক্রবার এ কথা বলেন। প্রিন্সের বাড়ি এ এলাকায় ছিল। শেরিফ জিম ওলসন বলেন, প্রিন্সের শরীরে জখমের কোন চিহ্ন নেই। তিনি একাকী অবস্থায় মারা গেছেন। প্রিন্সকে (৫৭) বৃহস্পতিবার তার পেইসলি পার্ক এস্টেটের একটি লিফটে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

প্রিন্সের প্রিয় বেগুনি রঙের পোশাক পরে তার ভক্তরা শোক প্রকাশ করছেন। তার ১০ কোটিরও বেশি রেকর্ড বিক্রি হয়েছে। ১৯৮০’র দশকে তার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে ছিল। এ সময় ডার্টি মাইন্ড, ১৯৯৯ ও সাইন ও’ দ্য টাইমসের মত অ্যালবাম বের হয়।  শেরিফ বলেন, প্রিন্সের ময়নাতদন্তের পুরো রিপোর্ট আসতে কয়েক সপ্তাহ লাগতে পারে এবং ঘটনাটি এখনও তদন্তাধীন রয়েছে। তিনি বলেন, প্রিন্সের মৃত্যুর সময় তিনি ছাড়া আর কেউ সেখানে ছিল না এবং এটা অস্বাভাবিক নয়। জনপ্রিয় এ সংগীত শিল্পীকে সর্বশেষ বুধবার রাত আটটায় দেখা যায় এবং পরদিন সকাল সাড়ে ৯ টায় তার কয়েকজন স্টাফ তাকে অজ্ঞান অবস্থায় দেখতে পায়। প্রিন্সকে ছয়দিন আগে ইলিনয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার চিকিৎসা দেয়া হয় এবং কয়েক ঘন্টা পর তাকে ছেড়ে দেয়া হয়।