দৈনিকবার্তা-ঢাকা, ২৯ অক্টোবর ২০১৫: প্রথমবারের মত ২৭ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক ছাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন।বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান্তিনি বলেন, দুপুরে রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে— প্রতি মাসে ৪ বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয়ের খরচ হিসাবে এ রিজার্ভ দিয়ে প্রায় সাত মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে।প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স এবং রপ্তানি আয়ের ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকায় গত কয়েক বছর ধরেই ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে বাংলাদেশের রিজার্ভ বলে জানান তিনি।তিনি আরো বলেন, এছাড়া জ্বালানি তেল এবং খাদ্যপণ্য আমদানি খাতে খরচ কম হওয়ার কারণেও রিজার্ভে ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে।তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়নের পূর্ণাঙ্গ পরিসংখ্যান জানা যাবে।
গত ১৭ আগস্ট রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। এই সঞ্চয়ন ১৫ বিলিয়নের ঘর ছাড়িয়েছিল ২০১৩ সালের ৫ মে। আর ১০ বিলিয়নের মাইলফলকে পৌঁছেছিল ২০০৯ সালের ১০ ডিসেম্বর।রেমিট্যান্স প্রবাহ ও রফতানিতে তুলনামূলক ভালো প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি বেসরকারি খাতে প্রচুর বিদেশি ঋণ আসার ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।উল্লেখ্য, বর্তমানে রিজার্ভের দিক দিয়ে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। প্রথম অবস্থানে থাকা ভারতের রিজার্ভের পরিমাণ ৩১৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। আর তৃতীয় স্থানে থাকা পাকিস্তানের রিজার্ভ ১৫ বিলিয়ন ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান বলেন, দুপুরে রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। প্রতি মাসে ৪ বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয়ের খরচ হিসাবে এই রিজার্ভ দিয়ে প্রায় সাত মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে।প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স এবং রপ্তানি আয়ের ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকায় গত কয়েক বছর ধরেই ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে বাংলাদেশের রিজার্ভ।এছাড়া জ্বালানি তেল এবং খাদ্যপণ্য আমদানি খাতে খরচ কম হওয়ার কারণেও রিজার্ভে ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে বলে কাজী ছাইদুর রহমান জানান। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়নের পূর্ণাঙ্গ পরিসংখ্যান জানা যাবে।গত ১৭ অগাস্ট রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। এই সঞ্চয়ন ১৫ বিলিয়নের ঘর ছাড়িয়েছিল ২০১৩ সালের ৫ মে। আর ১০ বিলিয়নের মাইলফলকে পৌঁছেছিল ২০০৯ সালের ১০ ডিসেম্বর ।