দৈনিকবার্তা- মুন্সীগঞ্জ, ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫: শিমুলিয়া-কাওড়াকান্দি নৌরুটে পদ্মার নাব্যতা সংকট। (দশ) দিনের মাথায় ইতি মধ্যে ৫০ভাগ সম্পুর্ন হয়েছে। উল্লেখ্য গত ২রা সেক্টেম্বর দুপুর থেকে চায়না সিনো হাইড্রোর বিষেস শক্তিশালী এড্রেজার দিয়ে পদ্মার নাব্যতা সংকটের ড্রেজিং কাজ শুরু করলে আজ শনিবার দুপুরে বিআইডব্লিউটিএ এর নিবার্হী প্রকৌশলী ড্রেজিং বিভাগ, আব্দুস সালাম খান ফোনে জানান, লৌহজং টানিংয়ে ড্রেজিং শেষ হয়েছে । ইতি মধ্যে ৫০ভাগ কাজ ড্রেজিং সম্পুর্ন হয়েছে। এখন ডাউনে ড্রেজিং করলে আশাকরি নাব্যতা খাকবে না। ডাউনে ড্রেজিং এর জন্য ইতি মধ্যে পাইপ সহ যন্ত্রপাতি বসানো হয়েছে।
আর ৩/৪ দিন কাজ করলে পুরো কাজ সম্পুর্ন হবে।আসছে প্রবিত্র ঈদে পুরো দমে সব ফেরি এই নৌ রুটে চলাচল করতে পারবে। বিআইডব্লিউটিএর নিদের্শ মতে আজও ফেরি চলাচল বন্ধ রযেছে। ১৫ই সেক্টেম্বর পযর্ন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে। বিআইডব্লিউটিসির মাওয়াস্থ সহকারী মহা ব্যবস্থাপক আশিকুজ্জামান জানান ,চ্যানেলে খনন কাজ পুরো দমে চলছে। খনন সম্পুর্ন হলে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হবে। আশা করি ঈদে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক থাকবে। তিনি আরো জানান, পদ্মার শ্রোত খুব বেশি,আর আমাদের বেশির ভাগ ফেরি পুরোনো ,ইঞ্জিল দুবর্ল। শ্রোতের সাথে পেরা ইঠা মুশকিল। গত ৮ই সেক্টেম্বর মঙ্গলবার ডুব চরে আটকে যাওয়া ফেরি টাপলু আজ ৬দিনেও উদ্বার হয়নি। ফেরিতে ১৭টি বিভিন্ন যানবাহন রয়েছে। এর মধ্যে ৩টি বাস, ৭টি ট্রাক, ৭টি হালকা যানবাহন। এদিকে ঘাট এলাকায় ৩’শতাধিক মালবাহী ট্রাক রয়েছে পারাপারের অপেক্ষায়। বিআইডব্লিউটিএ এর শিমুলিয়া ঘাটের নৌ-ট্রাফিক পরিদর্শক তোফাজ্জল হোসেন জানান, লঞ্চ ও সিবোর্ড দিয়ে যাত্রি চলাচল স্বাভাবিক রযেছে।