unnamed

দৈনিকবার্তা-ঢাকা, ২৭ আগস্ট ২০১৫: বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ “ভাদ্র মাসের আষাঢ়ে গল্প” বলে দাবি করেছে দলটি। বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কাযালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করে বিএনপি। সম্মেলনে দলটি গাজীপুর শিল্পাঞ্চলে নাশকতার পরিকল্পনার ঘটনায় দায়ের মামলায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দেয়া অভিযোগপত্রকে মিথ্যা ও বানোয়াট বলেও দাবি করেছে বিএনপি। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘গাজীপুরের ওই ঘটনায় দায়ের মিথ্যা মামলায় তারেক রহমানের নামই ছিল না। অথচ অভিযোগপত্রে তার নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।’সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘গাজীপুরের ওই ঘটনায় দায়ের মিথ্যা মামলায় তারেক রহমানের নামই ছিল না। অথচ অভিযোগপত্রে তার নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।’ সংবাদ সম্মেলনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা মামলা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।

সরকার প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে তাকে গাড়ি পোড়ানো মামলায় জড়িয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বিরোধী রাজনৈতিক দল, বিশেষ করে জনগণের হৃদয়ে শ্রদ্ধার আসনে আসীন জিয়া পরিবারের প্রতি সরকারী বিদ্বেষ ও প্রতিহিংসার সাম্প্রতিকতম প্রকাশ ঘটেছে গত পরশু গাজীপুর আদালতে দাখিল করা এক কষ্টকল্পিত কাহিনীসমৃদ্ধ চার্জশীট দাখিলের মাধ্যমে। একটি বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান, মহান স্বাধীনতার ঘোষক সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পুত্র তিনি কি করে অজ্ঞাত আসামিদের একজন হতে পারেন?সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন তোলেন বিএনপি নেতা নজরুল। এসময় পেঁয়াজ, মরিচসহ নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ জানানো হয়। এছাড়া সরকারী দলের এবং জোটের অভ্যন্তরীণ বিবাদে সরকার যখন বিব্রত – খুন-খারাপী যখন চরম পর্যায়ে – গুম, খুন, ছিনতাই, চাঁদাবাজী, শিশু হত্যা, নারী নির্যাতন এমনকি হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পদ দখলের ঘটনা যখন সর্বকালের রেকর্ড অতিক্রম করে দেশের জনগণকে অতিষ্ট করে তুলেছে তখন জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে ফেরানোর অপচেষ্টা হিসাবেই জনাব তারেক রহমানকে কাল্পনিক ও বানোয়াট অভিযোগে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করা হলো বলে দাবি করেন বিএনপির এ নেতা। ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, এম কে আনোয়ার, আমানুল্লাহ আমান, রিজভী আহমেদ, শওকত মাহমুদ, সৈয়দা আশিফা আসরাফি পাপিয়াসহ দলের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে হয়রানী করা হচ্ছে বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্রি. জে. (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন আহমেদ, আহমেদ আজম খান, যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ শাহজাহান, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল কবির খোকন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ প্রমুখ গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতি হুবহু (বানান পরিবর্তন করা হয়নি) তুলে ধরা হলো-

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম তারিখ: ২৭ আগষ্ট ২০১৫ প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ, আসসালামু আলাইকুম। গত সোমবার টেলিভিশনে দেশবাসী এই ভাদ্র মাসে এক আষাঢ়ে গল্প শুনেছেন এবং বুধবার বিভিন্ন পত্রিকায় তা পড়েছেন। ক্রস ফায়ারের নামে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটানোর পর যেসব গল্প বলা হয়- তা যেমন দেশবাসী বিশ্বাস করে না – এই আষাঢ়ে গল্পও তেমনি বিশ্বাস করেনি। কিন্তু তারপরেও সরকারের ইচ্ছা অনুযায়ী সরকারি কর্মকর্তাগণ রাজনীতিকে কলুষিত, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে হেয় এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালিয়েই যাচ্ছে। বিরোধী রাজনৈতিক দল, বিশেষ করে জনগণের হৃদয়ে শ্রদ্ধার আসনে আসীন জিয়া পরিবারের প্রতি সরকারি বিদ্বেষ ও প্রতিহিংসার সাম্প্রতিকতম প্রকাশ ঘটেছে গত পরশু গাজীপুর আদালতে দাখিল করা এক কষ্টকল্পিত কাহিনীসমৃদ্ধ চার্জশিট দাখিলের মাধ্যমে। চার্জশিটে ১৯ নং আসামী বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান জননেতা জনাব তারেক রহমানকে জয়দেবপুর থানার ১৮ কিলোমিটার দূরে মনিপুর খাসপাড়া এলাকায় তারেক জিয়া মোড়ে বাস পোড়ানোর ঘটনার পরিকল্পনাকারী ও অর্থদাতা হিসাবে অভিযুক্ত করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য যে, গত ২১ জানুয়ারি সংঘটিত এই ঘটনার উপস্থিত সাক্ষীদের বর্ণনা অনুযায়ী ১৮ জনকে আসামী করে পুলিশ যে এফ আই আর দাখিল করেছিল সেখানে জনাব তারেক রহমানের নাম নেই।

অন্যান্য অজ্ঞাত ৪০/৪৫ জনের মধ্যে তাঁর নাম আনা হয়েছে। যিনি একটি বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান, মহান স্বাধীনতার ঘোষক সাবেক রাষ্ট্রপতি এবং একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পুত্র তিনি কি করে অজ্ঞাত আসামীদের একজন হতে পারেন? চার্জশীটে বলা হয়েছে, তিনি লন্ডনের এক বাসায় বসে তার এক ব্যক্তিগত সহকারী ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচিত মেয়রের পুত্রকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করে এই ঘটনা ঘটিয়েছেন। জনাব তারেক রহমানের ব্যক্তিগত সহকারী বলে যার নাম উল্লেখ করা হয়েছে তিনি নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের বাসিন্দা ও একজন ব্যবসায়ী এবং তিনি কখনও জনাব তারেক রহমানের ব্যক্তিগত সহকারী ছিলেন না এখনও নেই। তিনি কিম্বা মেয়র পুত্র মঞ্জুরুল আহসান রনি কেউই বিএনপির কোন পর্য্যয়ের কোন নেতা নন। কথিত আসামীরাও বিএনপি কিম্বা কোন অঙ্গদলের পরিচিত নেতা-কর্মী নন। স্থানীয় বিএনপি নেতারাও তাদেরকে দলের নেতা বলে জানেন না। এই মামলায় যাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, আমরা জানতে পেরেছি তারা সবাই এখন জামিনে মুক্ত। গাজীপুর জেলা বিএনপি’র অনেক সিনিয়র জাতীয় নেতা, জেলা, বিভিন্ন উপজেলার পরিচিত, বিশ্বস্থ ও নিবেদিত নেতা-কর্মী থাকতে যারা বিএনপি’র কোন পর্যায়ের নেতা-কর্মী নন তাদেরকে বিশ্বাস করে জনাব তারেক রহমান কোন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হবেন এমন হাস্যকর ও উদ্ভট চিন্তাই আসলে একটা উদ্দেশ্যমূলক ষড়যন্ত্র এবং তার ভিত্তিত্বে সাজানো অভিযোগকে আষাড়ে গল্প ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। এছাড়াও, যে স্থানে বাস পোড়ানার ঘটনা সংঘটিত হয়েছে তা ঢাকা-ময়মনসিংহ রোড থেকে প্রায় ৩ মাইল দূরে গ্রামঞ্চলে। ওটা এমন কোন শিল্পাঞ্চল নয় যে, সেখানে বাস পুড়িয়ে দেশের রপ্তানী বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্থ করা যায়।

কাজেই এ ব্যাপারে যে অভিযোগ চার্জশীটে আনা হয়েছে তা শুধু অযৌক্তিক নয় হাস্যকর। ঐ অঞ্চলের জনগণ ভালবেসে একটা গ্রামীণ রাস্তার মোড় কে তারেক জিয়া মোড় বলে ডাকে। ঐ মোড়ের নামের সাথে তারেক রহমানের নামের উল্লেখ না থাকলে হয়তো তাকে জড়িয়ে এমন গল্প সাজানের কথা সরকারের মাথায় আসতো না। প্রিয় সাংবাদিক বন্ধগণ, আপনারা কেউ জনাব তারেক রহমানের বক্তব্য ছাপাতে কিম্বা প্রচার করতে পারেন না। সরকার প্রধান থেকে শুরু করে সরকারের মন্ত্রীগণ, সরকারী দল ও জোটের বিভিন্ন পর্য্যায়ের নেতাগণ প্রতিনিয়ত জনাব তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করছে, মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছে এবং দেশের পত্রপত্রিকায় নিয়মিত তা ছাপা হচ্ছে ইলেকট্রনিক মিডিয়ায়ে প্রচার হচ্ছে। অথচ তার জবাব দেয়ার মৌলিক মানবাধিকার জনাব তারেক রহমানের নেই। দেশের একজন সম্মানিত নাগরিককে এমন এক তরফা নিন্দা ও অপবাদের অসহায় শিকার করার দৃষ্টান্ত সভ্য বিশ্বের কোথাও আছে বলে আমাদের জানা নেই। পাকিস্তান আমলে এবডো করে রাজনীতিবিদদের মুখ বন্ধ করার কথা শুনেছি; জরুরী অবস্থা, একদলীয় স্বৈরশাসন কিম্বা সামরিক স্বৈরশাসনে রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ও জনগণের প্রতিবাদের ভাষা রুদ্ধ করার চেষ্টাও আমরা দেখেছি। কিন্তু দেশে যখন গণতন্ত্র আছে বলে দাবী করা হচ্ছে Ñ তখন মত প্রকাশের এমন অসম পরিস্থিতির যৌক্তিকতা নৈতিক বিচার কতটা গ্রহণযোগ্য এটাই বড় প্রশ্ন। সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা, দেশে যখন লাখো বন্যার্ত মানুষ সরকারী ত্রাণ ও সহায়তার অভাবে দারুনভাবে বিপন্ন – পেঁয়াজ, মরিচসহ নিত্যপণ্যের মূল্য জনগণের নাগালের বাইরে বলে জনগণ যখন ভীষণ ক্ষুব্ধ – সরকারী দলের এবং জোটের অভ্যন্তরীণ বিবাদে সরকার যখন বিব্রত – খুন-খারাপী যখন চরম পর্যায়ে – গুম, খুন, ছিনতাই, চাঁদাবাজী, শিশু হত্যা, নারী নির্যাতন এমনকি হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পদ দখলের ঘটনা যখন সর্বকালের রেকর্ড অতিক্রম করে দেশের জনগণকে অতিষ্ট করে তুলেছে Ñ তখন জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে ফেরানোর অপচেষ্টা হিসাবেই জনাব তারেক রহমানকে কাল্পনিক ও বানোয়াট অভিযোগে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করা হলো।

আমরা দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি যে, জনগণ সরকারের এসব ষড়যন্ত্র বুঝতে পারে এবং আরো বেশী করে সরকারের প্রতি বীতিশ্রদ্ধ হয়। জনগণের ভোট ছাড়াই এক নির্বাচনী প্রহসন করে এই সরকার ক্ষমতার মসনদে বসে আছে। তাদের ক্ষমতার নৈতিক ভিত্ত্বি নেই এবং এই ক্ষমতা দখলের রাজনীতির প্রতি জনগণের সমর্থনও নেই। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনও কখনও গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। জনগণের দ্বারা নির্বাচিত নয় বলেই বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার জনগণের কাছে দায়বদ্ধ নয়। আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ ফসল গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি বলেই জনগণের দ্বারা নির্বাচিত এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করছি। সেই লক্ষেই আমরা চাই অবিলম্বে নির্দলীয় সরকারের অধীনে সকল দলের অংশগ্রহণে একটি প্রতিযোগীতামূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হোক। সরকার জনগণের এই ন্যায়সঙ্গত দাবী অগ্রাহ্য করে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, এম কে আনোয়ার, আমানুল্লাহ আমান, রিজভী আহমেদ, শওকত মাহমুদ, সৈয়দা আশিফা আসরাফি পাপিয়া, আবুল হোসেন খান ও শেখ ফরিদ আহমেদ মানিকসহ হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করে এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ লাখো নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করার মাধ্যমে জোর করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে রাখার যে অপচেষ্টা চালাচ্ছে- তা সফল হবে না।

জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে অতীতেও কোন সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারেনি এই সরকারও পারবেনা। প্রিয় সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা, বিএনপি’র সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন বলেই আওয়ামী লীগের আন্দোলনের ফসল তথাকথিত ১/১১’র অবৈধ সরকার তাকে হত্যার চেষ্টা করেছে। আদলতের সম্মতিতেই তিনি উপযুক্ত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে রয়েছেন। চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তাঁর বিরুদ্ধে কাল্পনিক অভিযোগে যে মিথ্যা, বানোয়াট ও প্রতিহিংসামূলক মামলা দায়ের করা হয়েছে আমরা তার তীব্র নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে তা’ প্রত্যাহারের জোর দাবী জানাচ্ছি এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করার লক্ষ্যে বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও কাল্পনিক অভিযোগে বিদ্বেষ ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা করা থেকে বিরত থাকার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবী জানাচ্ছি। একই সাথে, যতদিন পর্যন্ত জনাব তারেক রহমানের আত্মপক্ষ সমর্থনমূলক বক্তব্য প্রচার ও প্রকাশ করতে না পারবেন ততদিন পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললে কিম্বা করলে তাও প্রচার ও প্রকাশ না করার জন্য আমরা মিডিয়ার বন্ধুদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। এটা নীতি ও নৈতিকতার প্রশ্ন। আশা করি আপনারা নীতি ও নৈতিকতার প্রশ্নে আপোষ করবেন না। আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।