ff_65868

দৈনিকবার্তা-ভোলা, ১২ জুলাই ২০১৫: ভোলার লালমোহনে ভিজিডির চাল বিতরণে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার রমাগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদে এ ঘটনা ঘটে। এঘটনায় সুবিধাভোগি মাঝে ব্যাপক ক্ষোভ বিজার করছে।জানা গেছে, উপজেলার রমাগঞ্জ ইউনিয়নের ৯ ওয়ার্ডে ১২০ ভিজিডির কার্ডধারী সুবিধাভোগি রয়েছে। এসকল সুবিধাভুগিদের মাঝে রোববার সকালে ইউনিয়ন পরিষদের সিপিসি ও ১ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আলী আহমদের নেতৃত্বে জানুয়ারী থেকে জুন পযর্ন্ত ৬ মাসের চাল বিতরণ করা হয়। বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম ও নিম্মমানের চাল হওয়া সুবিধাভোগিদের ক্ষোভের শেষ নেই। প্রতি কার্ডধারী মাথাপিছু ১৮০ কেজি চাল বিতরণ করার কথা থাকলে সেখানে বিতিরণ করা হয়েছে মাত্র ৮০ থেকে ৮৫ কেজি। একাধিক সুবিধাভোগিরা জানান, আমাদের জন্য সরকারি ভাবে প্রতি মাসে ৩০ কেজি করে ৬ মাসের চাল এসেছে। আমাদেরকে ১৮০ কেজি চাল কাগজ পত্রে বিতরণের কথা থাকলে বিতরণ করা হচ্ছে মাত্র ৮০ থেকে ৮৫ কেজি করে। এসকল চাল তাও আবার নিম্মমানের যেটা খাওয়ার উপযোগী নয়। নাম প্রকাশে অনিচুক একাধিক সুবিধাভোগি একই রকম চাল নিয়ে নানান ক্ষোভ প্রকাশ করে বাড়ি চলে যান।এব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদের সিপিসি ও ১ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আলী আহমদে সুবিধাভোগি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এসকল বিষয়ে চেয়ারম্যান ভালো জানেন এবং আমার সুবিধাভোগিদের গড়ে প্রতিমাসে ২৬ কেজি করে চাল দিয়েছি। ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাকির হোসেন জানান, আমার সুবিধাভোগিদের ৩০ কেজি গমের পরিবর্তে বিভিন্নখরচ সহ গড়ে প্রতিমাসে ২৩ কেজি করে চাল দেওয়ার সিধান্ত হয়। তার চেয়ে যুদি চাল কম দেওয়া হয় সেটা দায়িত্বে থাকা সিপিসি ও ১ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আলী আহমদে জানেন।