দৈনিকবার্তা-ঢাকা, ২২ জুন: বিশ্বের ফুটবল সমর্থকদের মন রাতারাতি জিতে নিয়েছে পাকিস্তানের মহিলা খেলোয়াড়রা। শুধু খেলা নয়, এর কারণ লুকিয়ে রয়েছে মাঠের বাইরেও। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক জনপ্রিয়তার অব্যর্থ উপাদান সমগ্র।
১) রাহিলা জারমিন (ম্যানেজার): স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন অথবা হোসে মোরিনহোর সাফল্য মাথায় রেখেও বলা যায়, পাক দলের দুর্দান্ত স্ট্র্যাটেজির আড়ালে রয়েছে ক্ষুরধার এই ফুটবল মস্তিষ্ক। ঘরোয়া সার্কিটে বালুচিস্তান দলের দায়িত্ব সামলান। আর গত ৩ বছর যাবত পাক জাতীয় মহিলা দলের গুরুভার সামলে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দিয়েছেন ২২ বছরের এই তরুণী। তাঁর ধারাবাহিকতা প্রশ্নাতীত।
২) শাহলাইলা বালোচ: স্ট্রাইকার বালুচিস্তান ইউনাইটেড ক্লাবের এই স্ট্রাইকারের খেলা দেখতে যেমন ভিড় জমে, তেমনই অসামান্য সুন্দরীর রূপের টানেও কানায় কানায় ভরে ওঠে স্টেডিয়াম। জাতীয় দলে পাকাপাকি জায়গা করে নিয়েছেন বিপক্ষের পেনাল্টি বক্সে ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠা শাহলাইলা।
৩) জয়ান জেরাল্ডাইন টমাস: অপরিহার্য সদস্য: পাক স্কোয়াডের প্রথম খ্রিস্টান খেলোয়াড় জেরাল্ডাইন দলের অন্যতম কনিষ্ঠতম সদস্যও বটে। ২০১৪ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে জাতীয় মহিলা ফুটবল দলে অভিষেক হয় তাঁর। এর পর থেকে সাফল্য তাঁর নিত্যসঙ্গী।
৪) সায়েদা মাহপারা: গোলকিপার: মাঠে এঁর রূপের ছটায় মুগ্ধ হন দর্শকরা। তবে বিপক্ষ দলের যাবতীয় আক্রমণ থেমে যায় পাক দলের এই মোক্ষম প্রাচীরের সামনে। ঘরোয়া ফুটবলে বালুচিস্তান ইউনাইটেডের হয়ে খেলেন সায়েদা। যে কারণে পাকিস্তান মহিলা ফুটবল দলের এত ভক্ত
৫) হাজরা খান: অধিনায়ক: জাতীয় দলে স্ট্রাইকারের ভূমিকা পালন করলেও ঘরোয়া সার্কিটে করাচির দিয়া মহিলা ফুটবল দলে মিডফিল্ডার পজিশনে স্বচ্ছন্দ হাজরা। মাত্র ২১ বছর বয়সে জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার অভ্যাস অবলীলায় রপ্ত করে নিয়েছেন।