world bank

দৈনিকবার্তা-ঢাকা, ১৫ জুন: প্রস্তাবিত বাজেটে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের যে ঘোষণা অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত দিয়েছেন তা অর্জন অসম্ভব না হলেও চ্যালেঞ্জিং হবে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক।সোমবার বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তার সংস্থার মতামত তুলে ধরেন।তিনি বলেন, বিনিয়োগ পরিস্থিতির যদি উন্নতি করা যায়, অর্থাৎ এখনকার জিডিপির ২৯% বিনিয়োগ যদি আরও ২ থেকে ২.৫% বাড়ানো যায়, এবং বর্তমানের স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি যদি অব্যাহত থাকে তাহলে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব হবে না।জাহিদ হোসেন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের যে ৬% বেশি প্রবৃদ্ধি হচ্ছে, তা পৃথিবীর ২০টি দেশেরও নেই। সুতরাং ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির যে ফাঁদ বলা হয়, তা নেগেটিভ অর্থে না দেখে পজেটিভ অর্থে মূল্যায়ন করা উচিৎ।

তিনি বলেন, এবারের বাজেটে বিনিয়োগ বাড়াতে উল্লেখযোগ্য কিছু পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের কথা বলা হয়েছে, যার কয়েকটির কাজ এ বছরের মধ্যে শেষ হবে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বাড়াতেও নান পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে। সে কারণেই আমার মনে হয়, চ্যালেঞ্জ হলেও সাত শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন কঠিন হবে না।পরিসংখ্যান ব্যুরোর চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ের তথ্যানুযায়ী, চলতি বাজার মূল্যে দেশের জিডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৯ কোটি টাকা। গত অর্থবছরে এর পরিমাণ ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা ছিল।গত অর্থবছরের বাজেটে ৭.৩% জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও শেষ পর্যন্ত তা ৬.৫১% হতে পারে বলে পরিসংখ্যান ব্যুরোর ধারণা।গত ৪ জুন জাতীয় সংসদে নতুন অর্থবছরের জন্য প্রায় তিন লাখ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাবে সাত শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রার কথা জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, রাজস্ব ও মুদ্রানীতির সুসমন্বয় এ লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে।অবশ্য গত শুক্রবার ওয়াশিংটন থেকে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টস এ বলা হয়, নতুন অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬.৩% ছাড়াবে না।

প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তার সংস্থার মতামত তুলে ধরেন।তিনি বলেন, বিনিয়োগ পরিস্থিতির যদি উন্নতি করা যায়, অর্থাৎ এখনকার জিডিপির ২৯ শতাংশ বিনিয়োগ যদি আরও ২ থেকে ২.৫ শতাংশ বাড়ানো যায়,এবং বর্তমানের স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি যদি অব্যাহত থাকে, তাহলে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব হবে না।পরিসংখ্যান ব্যুরোর চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বাজার মূল্যে দেশের জিডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৯ কোটি টাকা। গত অর্থবছরে এর পরিমাণ ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা ছিল।গত ৪ জুন জাতীয় সংসদে নতুন অর্থবছরের জন্য প্রায় তিন লাখ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাবে সাত শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রার কথা জানিয়ে মুহিত বলেন, রাজস্ব ও মুদ্রানীতির সুসমন্বয় এ লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে।

জাহিদ হোসেন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের যে ৬ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি হচ্ছে, তা পৃথিবীর ২০টি দেশেরও নেই। সুতরাং ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির যে ফাঁদ বলা হয়, তা নেগেটিভ অর্থে না দেখে পজেটিভ অর্থে মূল্যায়ন করা উচিৎ।তিনি বলেন, এবারের বাজেটে বিনিয়োগ বাড়াতে উল্লেখযোগ্য কিছু পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের কথা বলা হয়েছে, যার কয়েকটির কাজ এ বছরের মধ্যে শেষ হবে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বাড়াতেও নান পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে। সে কারণেই আমার মনে হয়, চ্যালেঞ্জ হলেও সাত শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন কঠিন হবে না।