nihoto_logo_02_nirbhik

দৈনিকবার্তা-ঢাকা, ২২ এপ্রিল: সিরাজগঞ্জসহ দেশের বিভিন্নস্থানে সড়ক র্দূঘটনা ও বজ্রপাতে ১৪ জন নিহত হয়েছে ।বুধবার দেশের বিভিন্নস্থানে এ দূর্ঘটনা ঘটে। আমাদের সংবাদদাতারা জানান, ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় পাথরভর্তি একটি ট্রাক খাদে পড়ে গেলে তিন শ্রমিক নিহত হয়েছেন। তারা হলেন, মো. করিম (২৮), মো. ফুলচাঁন (৩০) ও মো. শহিদুল ইসলাম (৩৫)। এ ঘটনায় ট্রাকচালক আজিমকে আটক করা হয়েছে।বুধবার ভোরের দিকে ঢাকা-দোহার বাইপাস সড়কের নবাবগঞ্জ উপজেলার সোনাহাজরা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত মো. করিম ও মো. ফুলচাঁনের গ্রামের বাড়ি জামালপুর জেলায় এবং শহিদুলের বাড়ি টাঙ্গাইলে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আজ ভোর সাড়ে ৪টার দিকে নবাবগঞ্জ উপজেলার গালিমপুর এলাকা দিয়ে দোহার বাইপাস সড়কের ঢোকার পথে সোনাহাজরা এলাকায় ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে রাস্তা থেকে ছিটকে খাদে পড়ে যায়। এসময় ট্রাকের উপরে থাকা ৩ শ্রমিক ঘঁনাস্থলেই মারা যান।ট্রাকটি ঢাকার সাভার এলাকা থেকে পাথর নিয়ে দোহারের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল । নবাবগঞ্জ থানার পুলিশ ঘঁনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। থানার উপ-পরিদর্শক বশির আহমেদ জানান, ট্রাকচালককে আটক করা হয়েছে। নিহতদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছ্।ে সুনামগঞ্জে ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক নিহত

সিরাজগঞ্জ: বগুড়া-নগরবাড়ি মহাসড়কের সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার গাড়াদহে ট্রাক ও সিএনজি অটোরিকশার মুখোমুিখ সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন।এ ঘটনায় অপর একজন আহত হয়েছেন।

নিহত ব্যক্তি পাড়কোলা গ্রামের দ্রুতি হালদারের ছেলে সুনীল হালদার (৬০)। অপর নিহত দুজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি। আহত ব্যক্তিকে সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।শাহজাদপুর থানার এস আই হাবিবুর রহমান জানান, বুধবার ভোরে শাহজাদপুর থেকে সিএনজিচালিত একটি অটোরিকশা সিরাজগঞ্জ রোডের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিক থেকে একটি ট্রাক শাহজাদপুর যাবার পথে গাড়াদহ এলাকায় অটোরিকশাটির সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়ে মুচড়ে যায় এবং চালকসহ ঘটনা¯’লেই দুজন নিহত হন।তিনি জানান, দমকল বাহিনী ঘঁনস্থ’লে পৌঁছে আহত অপর দুজনকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন।এ ব্যাপারে শাহজাদপুর থানায় মামলা হয়েছে।

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি: জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলায় ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনায় চালক রিয়াজ উদ্দিন (২৮) মারা গেছেন। বুধবার ভোর চারটার দিকে উপজেলার পাথারিয়া ইউনিয়নের সুনামগঞ্জ-দিরাই সড়কের দরগাপুর মাদরাসা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তিনি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ থানার পূর্ব জালালীপুর গ্রামের চেরাগ আলীর ছেলে। পুলিশ জানায়, পাথর বোঝাই ট্রাকটি (ঢাকা মেট্রো-ট-১১-৭১০৩) দিরাই থেকে সিলেট যাবার পথে দরগাপুর মাদরাসা এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে ট্রাকের সামনের অংশ দুমড়ে মুচরে যায়। এ সময় চালক আটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। দক্ষিণ সুনামগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল-আমীন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, লাশ উদ্ধার করার পর কোনো অভিযোগ না থাকায় রিয়াজ উদ্দিনের মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। যশোরে তরমুজ খেয়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে

যশোর :যশোরে তরমুজ খেয়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। নিহত রাকিবুল হোসেন (৬) যশোর সদরের গহেরপুর এলাকার সাগর হোসেনের ছেলে।তার মা শিল্পী খাতুন জানান, রাকিবুল বুধবার সকালে তরমুজ খেয়ে বাড়ির পাশে খেলছিল। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাকে হাসপাতালে আনা হয়।হাসপাতালের ডা. কল্লোল কুমার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি আরও জানান, তরমুজ খেয়ে শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে রাকিবুল হোসেন মারা গেছে।

এদিকে,যশোরের চৌগাছায় সড়ক দুর্ঘটনায় এক স্কুলছাত্র নিহত হয়েছে। নিহত স্কুল ছাত্র মোহাম্মদ মুন্না চৌগাছা উপজেলার হায়াৎপুর এলাকার মিল্টন হোসেনের ছেলে।

মুন্নার চাচা আশরাফুল ইসলাম জানান, বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রাইভেট পড়ে সাইকেলযোগে বাড়ি আসছিল। ওই সময় জামতলা এলাকায় মুন্নাকে ইটভাটার একটি ট্রাক চাপা দেয়। গুরুতর অবস্থায় তাকে যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে আনা হয়। বেলা ১২টার কিছু সময় পর তাকে মৃত ঘোষণা করেন হাসপাতালের ডা. ওয়াহেদুজ্জামান আজাদ। মুন্না চৌগাছার পাতিবিলা হাজী শাহজাহান আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র।

গাইবান্ধা:গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে কালবৈশাখী ঝড়ে গাইবান্ধা সদর, সাদুল্যাপুর ও পলাশবাড়ী উপজেলার শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিধ্বস্ত এবং অসংখ্য গাছপালা উপড়ে গেছে। এছাড়া ঝড়ে গাছ চাপা পড়ে সাদুল্যাপুর উপজেলার গলনা নরায়নপুর গ্রামের নবাব আলী (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছেন সাদুল্যাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়া লতিফুল ইসলাম। ঝড়ের কারণে মঙ্গলবার রাত ১১টা থেকে গাইবান্ধা জেলা শহর ও আশপাশের এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আজ বুধবার বিকেল চারটায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জেলা শহর ও আশপাশের এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু হয়নি। গাইবান্ধা বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জুলকার নাইন বলেন, ঝড়ের কারণে গাছ উপড়ে পড়ার কারনে গাইাবান্ধা-পলাশবাড়ী ৩৩ কেভিসহ তিন উপজেলার বৈদ্যুতিক লাইনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। মেরামত না হওয়া পর্যন্ত সংযোগ চালু করা যাচ্ছে না।

এদিকে ঝড়ে গাইবান্ধা সদর উপজেলার গিদারি দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের চারটি ও গিদারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুই শ্রেণিকক্ষ বিধ্বস্ত হয়। গিদারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু বকর বলেন, আমার বিদ্যালয়ের চারটি শ্রেণি কক্ষ সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে ক্ষতি হয়েছে অন্তত পাঁচ লাখ টাকা। শ্রেনি কক্ষ মেরামত না করা পর্যন্ত খোলা আকাশের নিচে ক্লাস নিতে হবে।জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) আমিনুল ইসলাম জানান, ঝড়ের কারণে উঠতি বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। জেলা ত্রান ও পূর্ণবাসন কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান জানান, ঝড়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। তবে মাঠে আমাদের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরা ক্ষয়ক্ষতির পরিমান নির্ণয় করছেন।

রংপুর: পীরগঞ্জ উপজেলায় আজ ভোরে কাল বৈশাখী ঝড়ের আঘাতে অনেক গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত এবং এতে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ঝড়ে ১শ’র বেশি খড়ের ঘর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ৩০ মিনিটব্যাপী ঝড়ের তা-বে শতশত গাছ উপড়ে পড়েছে।সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামগুলো হচ্ছে- প্রজাপাড়া, ওসমানপুর, খালাশপির, গুরজিপাড়া, বহেন্দাবাড়ি, পতœীচোরা, কাশিমপুর, করিম লক্ষ্মীপুর, উমেদপুর, ছত্রা, লালদিঘি মেলা, মাদারগঞ্জ ও খিজমাতপুর।
মাদ্রাসা, নাখারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মনিকৃষ্ণ সেন ডিগ্রি কলেজ আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।কলা বাগান, ভুট্টা ও বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।ঝড়ে গাছের নিচে চাপা পড়ে উপজেলার আলমপুর ইউনিয়নের ম-লপাড়ার মোহাম্মদ আলীর পুত্র আব্দুল লতিফ (৬২) মারা গেছেন।

হবিগঞ্জ: হবিগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড়ে মা-ছেলেসহ ৩ জন নিহত ও কমপক্ষে ৫০ জন আহত হয়েছেন।নিহতরা হলেন, বানিয়াচং উপজেলার বাদাউড়ি গ্রামের ফজল মিয়ার স্ত্রী নূরজাহান (৩৫), তার ছেলে আরিয়ান (৬) ও নবীগঞ্জ পৌরসভার পূর্ব তিমিরপুর এলাকার রমজান আলী ওরফে লাল মিয়া (৪০)।

মঙ্গলবার রাতে জেলার বিভিন্ন গ্রামের উপর দিয়ে কালবৈশাখীর ঝড় বয়ে যায়। এতে জেলার কয়েক হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত ও কমপক্ষে ৫ হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে। হাজার হাজার গাছপালা ভেংগে গেছে।

মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে ঝড়ের কবলে পড়ে বানিয়াচং উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন লন্ডভন্ড হয়ে যায়। রাতে বাদাউড়ি গ্রামের ফজল মিয়া, তার স্ত্রী নূরজাহান ও ছেলে আরিয়ান ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন।

এসময় প্রচন্ড ঝড়ে একটি গাছ ভেঙ্গে তার টিনশেড ঘরের উপর পড়লে নূরজাহান ও তার ছেলে আরিয়ান নিহত হন। কোনরকমে প্রাণে রক্ষা পান ফজল মিয়া। পরে আশপাশের লোকজন গাছ সরিয়ে নূরজাহান ও আরিয়ানের মৃতদেহ উদ্ধার করেন। বুধবার দুপুরে তাদের লাশ দাফন করা হয়েছে।

এদিকে, নবীগঞ্জ পৌরসভার পূর্ব তিমিরপুর এলাকায় ঘুমন্ত অব¯’ায় রমজান আলী ওরফে লাল মিয়ার ঘরের উপর একটি গাছ ভেঙ্গে পড়লে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে ¯’ানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বা¯’্য কমপে¬ক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ঝড়ে বানিয়াচং উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সেখানে দু’জন নিহত ও কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন । আহতদের বানিয়াচং উপজেলা স্বাসস্থ্য কমপে¬ক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। ঝড়ে ৭৭৬টি ঘর সম্পূর্ণ ও ১ হাজার ২০২টি ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।অপরদিকে নবীগঞ্জ উপজেলায় ১ জন নিহত ও ১০ জন আহত হয়েছেন।

ঝড়ে ৪৯০টি ঘর সম্পুর্ণ ও ৪৫৩টি ঘর আংশিক ক্ষতিগ্র¯’ হয়েছে। বাহুবলে চা ও রাবার বাগানের ৪ হাজার শেডট্রি উপড়ে গেছে। স্নানঘাটে শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতিগ্র¯’ হয়েছে বোরো ধান। সেখানে ১৫২টি ঘর সম্পুর্ণ ও ৩৬০টি ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আহত হয়েছেন ১ জন। এছাড়াও জেলার অন্যান্য উপজেলায় ৪ শতাধিক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক শাহ আলম জানান, ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে পাকা বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৫ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতি হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। ক্ষতির পরিমাণ আরো বাড়তে পারে।
হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার সোলায়মান মিয়া জানান, ঝড়ে পল্লীবিদ্যুতের লাইন লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। এতে ৫৫টি বৈদ্যুতিক খুটি ভেঙ্গে গেছে। এছাড়া ১৬০টি ¯’ানে গাছ পড়ে তার ছিঁড়ে গেছে। অন্যান্য সরঞ্জামও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে । ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩০ লাখ টাকা।তিনি জানান, ঠিকাদার ও পল¬ী বিদ্যুৎ সমিতির ৯০ জন লোক মেরামত কাজ করছে। বৃহস্পতিবারের মধ্যে বৈদ্যুতিক লাইন স্বাভাবিক হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।হবিগঞ্জ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল ফাত্তাহ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ঝড়ে ৩টি খুটি উপড়ে গেছে।জেলা প্রশাসক মো. জয়নাল আবেদীন জানান, সকল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্থদেরকে সহায়তা প্রদানের জন্য ব্যবস্থা নেয়া হবে।