1426080392_bangobondhu

দৈনিকবার্তা-ঢাকা, ১৬মার্চ: মঙ্গলবার ১৭ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৫তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস৷স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ,বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত এই নেতা ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় এক সম্বানত্ম মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন৷বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৯৫ বছর বয়সী অনেক রাজনেতিক এবং বিভিন্ন পেশার ব্যাক্তিত্বের নেতৃত্ব এবং স্ব স্ব কমর্কান্ডে নিয়োজিত থাকার নজির থাকলেও আমাদের জাতির পিতাকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মাত্র ৫৫ বছর বয়সে স্বাধীনতা বিরোধী ঘাতকদের হাতে প্রাণ দিতে হয়েছিল ৷জাতি যথাযোগ্য মর্যাদা ও উত্‍সাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে মঙ্গলবার দিবসটি উদযাপন করবে৷ দিবসটি সরকারি ছুটির দিন৷রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন৷

মঙ্গলবার (১৭ মার্চ) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৬তম জন্মদিন এবং জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যাবেন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ এ্যাভোকেট ৷

এছাড়া প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবার সকাল দশটায় টুঙ্গিপাড়ায় চিরনিদ্রায় শায়িত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করবেন৷ এছাড়াও মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে এবং শিশু সমাবেশ, আলোচনা সভা, গ্রন্থমেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করবেন৷যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনগুলো দু’দিনের বিসত্মারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে৷ কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ৷আওয়ামী লীগের অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- ১৮ মার্চ বিকেল ৩টায় বঙ্গবন্ধু আনর্ত্মজাতিক সন্মেলনে কেন্দ্রে আলোচনা সভা৷ এতে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা৷সারাদেশে জেলা ও উপজেলা সদরে দিবসটি উপলক্ষে শিশু সমাবেশ, র্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে৷ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আলোচনা সভা, রচনা প্রতিযোগিতা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে৷

জেলা ও উপজেলা সদরে সরকারি পর্যায়ে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, ডিএফপি ও গণযোগাযোগ অধিদফতরের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও মহান মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সপ্তাহব্যাপী পুসত্মক ও ডকুমেন্টারি প্রদর্শনীর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে৷বিশ্বের অন্যান্য দেশে বাংলাদেশী দূতাবাসসমূহে দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় উদ্যাপনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে৷মঙ্গলবার সারাদিন ধরেই ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ প্রচার করা হবে৷ বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের রম্নহের মাগফেরাত কামনা করে সারাদেশে বিভিন্ন মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল এবং অন্যান্য উপাসনালয়ে প্রার্থনা সভা অনুষ্ঠিত হবে৷

বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বিভিন্ন বেসরকারি টিভি চ্যানেল দিবসটির তাত্‍পর্য তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে৷ জাতীয় দৈনিকগুলো প্রকাশ করবে বিশেষ ক্রোড়পত্র৷জাতির জনকের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে যুবলীগ, মহিলা যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন বিসত্মারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে৷

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪০ সালে সর্বভারতীয় মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যোগদানের মাধ্যমে তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরম্ন করেন৷ ১৯৪৬ সালে তিনি কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ (বর্তমানে মওলানা আজাদ কলেজ) ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন৷বঙ্গবন্ধু ১৯৪৯ সালে তত্‍কালীন আওয়ামী মুসলিম লীগের পূর্ব পাকিসত্মান শাখার যুগ্ম-সম্পাদক নির্বাচিত হন৷ ১৯৫৩ সালে তিনি পার্টির সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের টিকেটে ইস্ট বেঙ্গল লেজিসলেটিভ এসেম্বলীর সদস্য নির্বাচিত হন৷ ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেয়ায় বাঙালি জাতির অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আজীবন সোচ্চার এই অবিসংবাদিত নেতাকে রাজনৈতিক জীবনে বহুবার কারাবরণ করতে হয়৷তিনি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬-দফা ও পরবতর্ীতে ১১ দফা আন্দোলন এবং ১৯৬৯ সালে গণঅভূ্যত্থানসহ প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন এবং বঙ্গবন্ধু উপাধি লাভ করেন৷

তাঁর সাহসী ও দূরদশর্ী নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ধাপে ধাপে স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রস’তি নিতে থাকে৷ ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জিত হলেও তত্‍কালীন পাকিসত্মানের সামরিক জানত্মা ক্ষমতা হসত্মানত্মর না করে বাঙালি জাতির ওপর নানা নির্যাতন শুরু করে৷ বঙ্গবন্ধু একাত্তরের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন৷ ২৫ মার্চ মধ্যরাতে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং তাঁর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়৷ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাঙ্গালীর বহু আকাঙ্খিত স্বাধীনতা অর্জিত হয়৷বিংশ শতাব্দীতে নির্যাতিত, নিপীড়িত ও শোষিত মানুষের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করে যারা বিশ্বনন্দিত নেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাদের অন্যতম৷সাম্য, মৈত্রী, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও বিশ্ব শানত্মি প্রতিষ্ঠায় বিরামহীন সংগ্রামে অবদান রাখার জন্য তিনি বিশ্বশানত্মি পরিষদের জুলিও কুরি পদকে ভূষিত হন৷ বিবিসি’র এক জরীপে তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী নির্বাচিত হন৷

যুদ্ধ বিধ্বসত্ম স্বাধীন বাংলাদেশের জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু যখন বিভিন্নমুখী কার্যক্রম গ্রহণ করতে শুরম্ন করেন ঠিক সেই মুহূর্তে স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজিত শক্তি ও কায়েমী স্বার্থান্বেষী মহল তাঁর বিরম্নদ্ধে ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র শুরুকরে এবং ওই ষড়যন্ত্রেরই অংশ হিসেবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তিনি তাঁর ধানমন্ডির বাসভবনে কতিপয় বিপথগামী সেনা কর্মকর্তার হাতে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ নিহত হন৷আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় সরকার, পলস্ন্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমপি আজ এক বিবৃতিতে বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানেরজন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালন উপলক্ষে দলের গৃহীত কর্মসূচি দেশবাসীর সাথে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করার জন্য সংগঠনের সকল শাখাসহ আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনসমূহের নেতা-কমর্ী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ী সহ সর্বসত্মরের জনগণ ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন৷

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৫তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস উদযাপনের লক্ষ্যে বিসত্মারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ৷দিবসটি উপলৰে সকাল সাড়ে ৬ টায় বঙ্গবন্ধু ভবন ও দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন৷ সকাল ৭ টায় বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে রক্ষিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ৷এদিকে সকাল ১০টায় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল টুঙ্গীপাড়ায় চিরনিদ্রায় শায়িত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে অংশগ্রহণ করবেন৷ এছাড়াও শিশু সমাবেশ, আলোচনা সভা, গ্রন্থমেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে৷

টুঙ্গীপাড়ার কর্মসূচিতে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের মাধ্যে সভাপতিমন্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমপি, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য আবুল হাসানাত আব্দুল্ল্লাহ এমপি, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক আ.ফ.ম বাহাউদ্দিন নাছিম এমপি, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, আনত্মর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারম্নক খান এমপি, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ প্রমুখ উপস্থিত থাকবেন৷এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে আগামী ১৮ মার্চ বুধবার দুপুর ৩ টায় বঙ্গবন্ধু আনত্মর্জাতিক সস্মেলন কেন্দ্র এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে৷সভায় সভাপতিত্বে করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷

দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ গৃহীত কর্মসূচি দেশবাসীর সাথে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করার জন্য সংগঠনের সকল শাখাসহ আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনসমূহের নেতা-কমর্ী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ী, সর্বসত্মরের জনগণ ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন৷

এদিকে, ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন-জাতীয় শিশু দিবস৷ বাঙালি জাতির জীবনে এই অনন্য শুভদিনটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহন করেছে ৷ সকাল – ৬.৩০ টায় দেশব্যাপি দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন৷সকাল – ৭.৩০ টায় বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন৷সকাল – ১১.০০ টায় যুবলীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুর রহমান মারুফ এর নেতৃত্বে যুবলীগ নেতৃবৃন্দ টুুঙ্গীপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং আওয়ামীলীগ এর মিলাদ মাহফিল, শিশু সমাবেশ, আলোচনা সভা, গ্রন্থ মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহন৷

অন্যদিকে, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৫তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস উদযাপনের লক্ষ্যে বিসত্মারিত কর্মসূচী গ্রহণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কতর্ৃপক্ষ৷কর্মসূচীর মধ্য রয়েছে সকাল ৭ টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষপসত্মবক অর্পন৷ সকাল সাড়ে ১০ টায় উপাচার্যের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে৷

এদিকে সকাল ১০ টা থেকে ১২ টা পর্যনত্ম চারম্নকলা অনুষদের ডিনের আয়োজনে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের ক্যাফেটেরিয়ায় চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে৷ এতে ঢাকা ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরী স্কুল ও কলেজ উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয়, নীলক্ষেত উচ্চ বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক এলাকাসমূহের শিশুরা অংশগ্রহণ করতে পারবে৷

মোট তিনটি গ্রম্নপে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে: গ্রম্নপ-ক পেস্ন গ্রম্নপ থেকে ৩য় শ্রেণী পর্যনত্ম, গ্রুপ-খ ৪র্থ শ্রেণী থেকে ৭ম শ্রেণী পর্যনত্ম এবং গ্রম্নপ-গ ৮ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যনত্ম৷ প্রতিযোগিদের বয়স বা শ্রেণী যাচাইয়ের জন্য পরিচয়পত্র ও একটি সত্যায়িত কপি সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে৷ কতর্ৃপক্ষ ছবি আঁকার কাগজ সরবরাহ করবে৷অন্যান্য উপকরণ নিজেদের নিয়ে আসতে হবে৷ প্রত্যেক গ্রম্নপে শ্রেষ্ঠ ১০টি হিসাবে মোট ৩০টি পুরস্কার প্রদান করা হবে৷এছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদসহ আবাসিক হল/হোস্টেলসমূহের মসজিদ/উপাসনালয়ে দোয়া/প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে এবং হলের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করা হবে৷ সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় সংগীত বিভাগের উদ্যোগে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে৷