দৈনিকবার্তা*-চরফ্যাশন. ১৫মার্চ: নকল ওষূধ কারখানার সন্ধান নামে গত শনিবার সংবাাদ প্রকাশের পর উপজেলা নিবাহর্ী কর্মকতর্া রেজাউল করিম’এর নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালত রাত ৮ টা থেকে ১০টা পযনত্ম ২ ঘন্টা ব্যাপী ভোলার চরফ্যাশনের শশীভূষণ থানার মাছ বাজার এলাকার আনোয়ার এন্ড কোং লাইসেন্সের অনত্মরালে এসিএল ফামর্াসিউটিক্যাল (আয়ু)’র কারখানায় অভিযান পরিচালনা করে কারখানাটি সিলগালা করে এবং মালিক লতিফ উদ্দিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে৷
উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নিবার্হী ম্যাজিষ্ট্রেট রেজাউল করিম,জানান পত্রিকার সংবাদের সুত্র ধরে অভিযান পরিচালনা করলে বিভিন্ন নামী দামী কোম্পানীর লেভেল ব্যাবহার, যৌন উত্তেজক, ভিটামিন, খাবার স্যালাইন, টেষ্টি স্যালইন সহ প্রায় ২৫ধরনের ওষুধ তৈরির কেমিক্যাল সহ বোতলজাত করে বাজারজাত করার প্রমান পাওয়া গেছে৷ এ সময় এসিএল ফামর্াাসিউটিকেলের কোন প্রমান পত্র দেখাতে পারেনি ৷ এলাকা সুত্রে জানা গেছে, লতিফ উদ্দিন প্রায় ২০ বছর পুর্বে শেফা নামক হাস মুরগীর চিকিত্সার জন্য ওষুধ তৈরির অনুমোদন নিয়ে আনোয়ার এন্ড কোং এর প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে ৷
হাস মুরগী চিকিত্সার ওষুধ তৈরির অনত্মরালে ২ বছর যাবত্ এসিএল ফার্মাসিউটিকেল এর নাম ব্যাবহার করে প্রয়োজনীয় জনবল, অবকাঠামো, কেমিষ্ট ব্যাতিরেকে নোংরা অপরিচ্ছন্ন শিশু শ্রমিক দিয়ে যৌন উত্তেজক, এনাজর্ী গোল্ড, ভিটামিন, খাবার স্যালাইন, টেষ্টি স্যালইন সহ প্রায় ২৫ ধরনের ওষুধ উত্পাদন করে ঢাকার মিডফোর্ট এলাকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন জেলার ওষুধের দোকান, মুদি দোকান, কনফেকশনারী, চায়ের দোকানে বেকার যুবকদের মাধ্যমে বাজার জাত করছে৷ এনার্জি গোল্ড সমর্্পকে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকতর্া ডা. ছিদ্দিকুর রহমান জানান, এ্যালকোহল থাকায় যুবকদের আসক্তি দিন দিন বাড়ছে৷