দৈনিকবার্তা- ঢাকা, ১১ মার্চ: ঘূর্ণিঝড় সিডর ও আইলায় ক্ষতিগ্রসত্ম বাঁধ মেরামতে কর্তৃপক্ষের নিস্ক্রীয়তাকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে সংশ্লিষ্টদের প্রতি রম্নল জারি করেছে হাইকোর্ট৷বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দ সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ একটি রিটের ওপর প্রাথমিক শুনানি েেশষে বুধবার এ আদেশ দেয়৷এছাড়াও প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করে ক্ষতিগ্রসত্ম বাঁধ মেরামতে পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না-রম্নলে তাও জানতে চেয়েছে আদালত৷ আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে৷চার সপ্তাহের মধ্যে পানি উন্নয়ন, অর্থ, পরিকল্পনা, স্থানীয় সরকার ও ভূমি সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে৷
২০০৭ সালে সিডর ও পরবর্তীতে ঘূর্ণিঝড় আইলায় দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলা বরগুনা, বাগেরহাট, পটুয়াখালীতে ক্ষতিগ্রসত্ম বাঁধ মেরামত না করায় হাজার হাজার মানুষকে লবণাক্ত পানির মধ্যে দিনাতিপাত করতে হচ্ছে মর্মে ২ মার্চ মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) পক্ষে একটি রিট পিটিশন দায়ের করা হয়৷আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট মনজিল মোরসেদ৷ রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুর্টি এটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম৷২০০৭ সালে সিডর ও পরবর্তীতে ঘূর্ণিঝড় আইলায় দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলা বরগুনা,বাগেরহাট, পটুয়াখালীতে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামত না করায় হাজার হাজার মানুষকে লবণাক্ত পানির মধ্যে বাস করতে হচ্ছে৷বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ যুক্ত করে ২ মার্চ হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষে এ রিট আবেদনটি দায়ের করা হয়৷
২০০৯ সালে সিডর ও পরবর্তিতে ঘূর্ণিঝড় আইলায় দক্ষিণাঞ্চলের বরগুনা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী জেলার কতিপয় স্থানে বাঁধ মেরামত না করায় হাজার হাজার মানুষ লবণাক্ত পানির মধ্যে বাস করতে বাধ্য হচ্ছে৷ এ বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে গত ২ মার্চ হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন হাইকোর্টে একটি রিট করে৷বুধবার ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে হাইকোর্ট এ রুল জারি করলেন৷