দৈনিকবার্তা-হাটহাজারী, ৭ ফেব্রুয়ারি: শীতরে দনিে চট্টগ্রামরে প্রত্যন্ত অঞ্চল গুলোতে হরকে রকমরে শীত পঠিা তরৈী হত৷ তার মধ্যে “ধুই পঠিা” (ভাপা পঠিা) ছলি অন্যতম৷ তবে সইে পঠিা তমেন বশেি চোখে পড়নো৷ তাইতো তরুন প্রজন্মওে কাছে নাম না জানা এক অচনো বলিুপ্ত শীত পঠিা৷ অবশ্য অতীত কালে গ্রাম বাংলায় নতুন আত্নীয় স্বজনদরে কাছে শীত কালে এই পঠিার সাথে খজেুররে রস পাঠানোর প্রথা প্রচলতি ছলি৷ যদওি তা এখন তমেন বশেি দখো যায় না৷ এর প্রধান কারণ হল গ্রাম বাংলা হতে হারয়িে যতেে বসছেে খজেুর গাছ৷এক সময় গ্রাম বাংলায় খজেুররে রসে তরৈী হত নানা মষ্টিান খাদ্যসামগ্রী৷ আর খজেুর রসে তরৈী হওয়া খাদ্যসামগ্রী মানুষরে মনকে কড়েে নতি৷ এক সময় বশিষে করে শীত পঠিার কদর কি রকম ছলি তা বুঝা মুশকলি৷ শীতকালরে এই পঠিাকে চট্টগ্রামরে আঞ্চলকি ভাষায় বলা হয় “ধুই পঠিা” (ভাপা পঠিা)৷ অবশ্য ধুই পঠিা শীত কালরে পঠিার মধ্যে অন্যতম৷
ধুই পঠিা তরৈী হয় চালরে গুড়া দয়ি৷ে খজেুররে রস বা দুধ মশ্রিতি গুড়রে রস দয়িে এই পঠিা পরবিশেন করা হয়৷ বশিষে করে শীত মৗেসুমে খজেুররে রসকে কন্দ্রে করে এই পঠিা তরৈী করা হয়৷ ঘর বাড়ি ছাড়া ও র্বতমানে হাটহাজারীর সহ চট্টগ্রামরে বভিন্নি হাট বাজার, রলে ষ্টশেন, খলোর মাঠরে পাশ্ব,ে রাস্তার ফুতপাতে পঠিা বচো কনোর বশে ধুম পড়ছে৷ে ভাসমান দোকান ও স্থায়ী দোকান গুলো এই শীত পঠিা তরৈী হচ্ছ৷েশীত পঠিা চরিায়ত গ্রাম বাংলা এই ঐতহ্যি৷ র্বতমানে প্রজম্মরে কাছে এই পঠিা যমেন নতুন ঠকি তমেনি প্রস্তুত র্কাযওে এসছেে অনকে পরর্বিতন৷ তবে এই পঠিা আগইে সময়ে তরৈী করা হত চাউলরে গুড়ার ভতেরে নারকলে ও গুড়া দয়িে আগুনরে ললেহিান শখিার উপড় পাত্র বসয়িে পাত্ররে উপর চাউনি বসয়ি৷ে
প্রত্যন্ত অঞ্চল ছাড়া ও উপজলোর গুরুত্বর্পূণ স্থাপনার পাশ্বে অস্থায়ী দোকান গুলোতে সকাল বকিাল কউে দাড়য়িে কউে বসে বশে আনন্দে এই শীত পঠিা খাচ্ছ৷ে আবার দখো যায় অনকেে এই পঠিা ক্রয় করে বাড়তিে নয়িে নয়িে যাচ্ছ৷ে এমনকি অনকেে এই পঠিা ক্রয় করে আত্নীয় স্বজনরে বাড়তিে দচ্ছি৷ে অবশ্য গ্রাম বাংলায় নতুন আত্নীয়দরে শীত কালে এমনভিাবে পঠিা আর রস পাঠানোর এক রীতি ছলি৷ যদওি তা এখন দখো যায় না৷
কালরে র্গবে এই পঠিা হারয়িে যতেে বসছে৷ে প্রবীনদরে শষে নঃিশাষ ত্যাগরে সাথে এই ঐতহ্যি যদি হারয়িে যায় তাহলে চরিায়তি বাংলার সইে রূপ আর দখো যাবনো৷ তাই প্রয়োজন সরকারী বা বসেরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় ঐতহ্যি ফরিয়িে আনার উদ্যগে৷