ধর্মপ্রাণ মসুলমানরা যাতে বিশ্ব ইজতেমাতে নিরাপদে ও নিরবিচ্ছিন্নভাবে অংশ নিতে ঢাকায় আসতে পারে সেই জন্য বিএনপির ডাকা আনির্দিষ্টকালের অবরোধ কর্মসূচি সাময়িকভাবে স্থগিত করা হতে পারে। আর তা হতে পারে ৮ জানুয়ারি রাত থেকে। তবে তা স্থগিত থাকবে ১১ জানুয়ারি রাত পর্যন্ত। এরপর ১২ জানুয়ারি থেকে আবারও ঘোষণা করা হবে অবরোধ কর্মসূচি। যদিও সময় এখনও চূড়ান্ত হয়নি। এটা চূুড়ান্ত হলেই এই ঘোষণা আসতে পারে যে কোন সময়ে।
সূত্র জানায়, পাশাপাশি বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিশ দেলীয় জোটের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা যাতে এই সুযোগে ঢাকায় আসতে পারে সেই ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। এই জন্য অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত করে গাড়ি, লঞ্চ, ট্রেন ও স্টিমার সহ সব ধরনের যানবহান চলাচলে সুযোগ করে দিতে চান বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
সূত্র জানায় ইজতেমার জন্য অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত করা হলেও অন্যান্য কর্মসূচি ঘোষণা করবেন তিনি। এবার কোন কর্মসূচি ছাড়া তারা থাকতে চাইছেন না। এই জন্য অবরোধের বিকল্প কর্মসূচিও ঠিক করছেন। তিনি ইজতেমাতে যাবেন কিনা এটা এখনও ঠিক করতে পারেননি।
একটি সূত্র বলেছে, তিনি আখেরী মোনাজাতে অংশ নিতে সেখানে যেতে পারেন। আর সেটা করেই ইজতেমা শেষে তিনি সমাবেশেও বক্তৃতা করতে পারেন। তবে এটাও চূড়ান্ত করতে আরো সময় লাগবে। পরিবেশ ও পরিস্থিতি বিবেচনা করেই তিনি সিদ্ধান্ত নিবেন। যদিও তাদের কাছে খবর রয়েছে তিনি তার গুলশানের কার্যালয় থেকে বের হয়ে গেলে পুলিশ এটাও তালাবদ্ধ করে দিতে পারে। সেই ক্ষেত্রে তিনি সেখানেও প্রবেশ করতে পারবেন না। তাকে তখন বাসায় যেতে সরকার বাধ্য করতে পারে। তবে তিনি এই সময়ে বাসায় যেতে চাইছেন না। বাসায় গেলে সরকার তাকে আটক করা কিংবা গৃহবন্দীও ঘোষণা করতে পারে। সেটা হলে তার আন্দোলন ঝিমিয়ে যেতে পারে মনে করে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। যদিও তারা অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত করার বিষয়টি আন্দোলনের জায়গা থেকে ইতিবাচক মনে করছেন না। কিন্তু বিশ্ব ইজতেমার কারণে সেটা না করে তাদের সামনে কোন উপায়ও নেই।
সূত্র জানায়, বিএনপি চেয়ারপারসন ৫ জানুয়ারি নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ কর্মসূচিতে যোগ দিতে না পেরে ও তার অফিস থেকে বাইরে বের হতে না পারায় সরকার তাকে তালাবদ্ধ করে রাখার প্রতিবাদে এবং নেতা কর্মীদের উপর নির্যাতন, হামলার প্রতিবাদে ঘোষণা দেন তিনি অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত তা চলবে। অবরোধে কর্মসূচির পর হরতালও আসতে পারে। বিএনপির দাবি চলতি বছরের শুরুতে তিনি যে অবরোধ স্থগিত করেছিলেন সেটাই তিনি আবারও ঘোষণা করেছেন। এই জন্য নতুন করে তিনি অবরোধের ডাক দেননি। অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
সূত্র জানায়, পাশাপাশি বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিশ দেলীয় জোটের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা যাতে এই সুযোগে ঢাকায় আসতে পারে সেই ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। এই জন্য অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত করে গাড়ি, লঞ্চ, ট্রেন ও স্টিমার সহ সব ধরনের যানবহান চলাচলে সুযোগ করে দিতে চান বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
সূত্র জানায় ইজতেমার জন্য অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত করা হলেও অন্যান্য কর্মসূচি ঘোষণা করবেন তিনি। এবার কোন কর্মসূচি ছাড়া তারা থাকতে চাইছেন না। এই জন্য অবরোধের বিকল্প কর্মসূচিও ঠিক করছেন। তিনি ইজতেমাতে যাবেন কিনা এটা এখনও ঠিক করতে পারেননি।
একটি সূত্র বলেছে, তিনি আখেরী মোনাজাতে অংশ নিতে সেখানে যেতে পারেন। আর সেটা করেই ইজতেমা শেষে তিনি সমাবেশেও বক্তৃতা করতে পারেন। তবে এটাও চূড়ান্ত করতে আরো সময় লাগবে। পরিবেশ ও পরিস্থিতি বিবেচনা করেই তিনি সিদ্ধান্ত নিবেন। যদিও তাদের কাছে খবর রয়েছে তিনি তার গুলশানের কার্যালয় থেকে বের হয়ে গেলে পুলিশ এটাও তালাবদ্ধ করে দিতে পারে। সেই ক্ষেত্রে তিনি সেখানেও প্রবেশ করতে পারবেন না। তাকে তখন বাসায় যেতে সরকার বাধ্য করতে পারে। তবে তিনি এই সময়ে বাসায় যেতে চাইছেন না। বাসায় গেলে সরকার তাকে আটক করা কিংবা গৃহবন্দীও ঘোষণা করতে পারে। সেটা হলে তার আন্দোলন ঝিমিয়ে যেতে পারে মনে করে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। যদিও তারা অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত করার বিষয়টি আন্দোলনের জায়গা থেকে ইতিবাচক মনে করছেন না। কিন্তু বিশ্ব ইজতেমার কারণে সেটা না করে তাদের সামনে কোন উপায়ও নেই।
সূত্র জানায়, বিএনপি চেয়ারপারসন ৫ জানুয়ারি নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ কর্মসূচিতে যোগ দিতে না পেরে ও তার অফিস থেকে বাইরে বের হতে না পারায় সরকার তাকে তালাবদ্ধ করে রাখার প্রতিবাদে এবং নেতা কর্মীদের উপর নির্যাতন, হামলার প্রতিবাদে ঘোষণা দেন তিনি অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত তা চলবে। অবরোধে কর্মসূচির পর হরতালও আসতে পারে। বিএনপির দাবি চলতি বছরের শুরুতে তিনি যে অবরোধ স্থগিত করেছিলেন সেটাই তিনি আবারও ঘোষণা করেছেন। এই জন্য নতুন করে তিনি অবরোধের ডাক দেননি। অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।