full_1239036178_1415876846

দৈনিকবার্তা-হবিগঞ্জ,১৩নভেম্বর: সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যা মামলায় তৃতীয় দফার সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়েছে৷ বৃহস্পতিবার বিকেলে মামলার পঞ্চম তদন্তকারী কর্মকর্তা সিলেট অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মেহেরুন্নেসা পারুল হবিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতে এই অভিযোগপত্র দাখিল করেন৷

অভিযোগপত্রে বিএনপির নেতা হারিছ চৌধুরী,হবিগঞ্জের সাবেক মেয়র গোলাম কিবরিয়া গউস, সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, মওলানা তাজউদ্দিনের ভগি্নপতি হাফেজ মো. ইয়াহিয়াসহ আবু বকর ওরফে করিম,দেলোয়ার হোসেন রিপন, শেখ ফরিদ, আবদুল জলিল ও মওলানা শেখ আবদুস সালামকে আসামি করা হয়েছে৷ তাঁদের বিরুদ্ধে বোমা হামলা ও হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে৷শাহ এ এম এস কিবরিয়া ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বৈদ্যের বাজারে ঈদ-পরবর্তী জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলায় শিকার হন৷

এ হামলায় গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিত্‍সার জন্য ঢাকা নেয়ার পথে তিনি মারা যান৷হামলায় কিবরিয়ার ভাতিজা শাহ মনজুরুল হুদা, আওয়ামী লীগের নেতা আবদুর রহিম, আবুল হোসেন ও সিদ্দিক আলী নিহত হন৷মারাত্মকভাবে আহত হন শতাধিক ব্যক্তি৷এ ঘটনায় হবিগঞ্জ-১ আসনের বতর্মান সাংসদ আবদুল মজিদ খান বাদী হয়ে হত্যা ও বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি মামলা করেন৷ঊহমষরংয

এর আগে ২০০৫ সালের ১৯ মার্চ প্রথম দফায় ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়৷ দ্বিতীয় দফায় আসামির সংখ্যা ১৬ জন বাড়িয়ে ২০১১ সালের ২০ জুন ২৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়৷ এদের মধ্যে দুজন ভারতে মারা যান৷ এবার তৃতীয় দফায় আসামির সংখ্যা আরও নয়জন বাড়ানো হয়৷ সে হিসাবে এ মামলায় মোট ৩৫ জনকে আসামি করা হয়েছে৷

শাহ এ এম এস কিবরিয়া ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বৈদ্যের বাজারে ঈদ-পরবর্তী জনসভা শেষে বের হওয়ার পথে গ্রেনেড হামলার শিকার হন৷ এই নির্মম হামলায় গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিত্‍সার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে তিনি মারা যান৷ হামলায় কিবরিয়ার ভাতিজা শাহ মনজুরুল হুদা, আওয়ামী লীগের নেতা আবদুর রহিম, আবুল হোসেন ও সিদ্দিক আলী নিহত হন৷ মারাত্মক আহত হন শতাধিক ব্যক্তি৷ এ ঘটনায় হবিগঞ্জ-১ আসনের বতর্মান সাংসদ আবদুল মজিদ খান বাদী হয়ে হত্যা ও বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি মামলা করেন৷