দৈনিকবার্তা-ঢাকা,০৪ সেপ্টেম্বর: দেশের প্রত্যেকটি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ইলেক্ট্রনিকভোটিংমেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)৷বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়৷ বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ জানান, ইউপি নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ তবে কবে থেকে বাস্তবায়ন করা হবে সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়নি৷
শিগগিরই এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হবে উল্লেখ করে কমিশনার বলেন, এরই মধ্যে ইভিএমগুলোকে ত্রুটিমুক্ত করে রাখতে আইটি সেকশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ সেই সঙ্গে ইউপি নির্বাচন বিধিমালাতেও ইভিএম ব্যবহারের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান কমিশনার৷
তিনি বলেন,বেঠকে ইভিএম ব্যবহারের জন্য নির্বাচনী বিধিমালা সংশোধনের সিদ্ধান্ত হয়েছে৷ আগে ইউপি নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের কোনো বিধান ছিলো না৷ তাই বিধিমালা সংশোধন করে বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হবে৷ তবে সংশোধনী ফ্যস্তাবটি অনুমোদন করা হয়নি৷ কিছু করণীক ত্রুটি আছে, তা দূর হলেই আগামী বেঠকে অনুমোদন দেওয়া হবে৷ আইন মন্ত্রণালয় থৈকে বিধিমালাটি ভেটিং হয়ে এলেই তা কার্যকর করা যাবে৷ ফলে ইউপি নির্বাচনে এই ভোটযন্ত্র ব্যবহারে আর কোনো বাধা থাকবে না৷
এর আগে পৌরসভা, উপজেলা ও সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের বিধিমালা সংশোধন করে ইভিএম ব্যবহারের পথ ফ্যশস্ত করে কমিশন৷ এখন ইউনিয়ন নির্বাচনেও বিধানটি যুক্ত করলে সব নির্বাচনেই যন্ত্রের মাধ্যমে ভোট নিতে পারবে কমিশন৷
শাহ নেওয়াজ আরও বলেন, আমরা ইউনিয়নে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছি৷ বর্তমানে মেশিনগুলো কী অবস্থায় আছে সে সম্পর্কে তথ্য ও প্রযুক্তি শাখাকে জানাতে বলা হয়েছে৷ তবে কবে থেকে এটা ব্যবহার করা হবে, সে সিদ্ধান্ত এখন নেওয়া হয়নি৷
২০১০ সালে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে দেশে সর্বপ্রথম এই যন্ত্রের মাধ্যমে ভোট নেয় ইসি৷ সে সময় একটি ওয়ার্ডে ১৩০টি মেশিন ব্যবহার করে ব্যাপক সাফল্য পায় বিগত কমিশন৷ তবে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বর্তমানে ইভিএম কোনো বড় নির্বাচনেই ব্যবহার করা হচ্ছে না৷
দেশের প্রত্যেকটি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ইলেক্ট্রনিকভোটিংমেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)৷বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়৷ বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ জানান, ইউপি নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ তবে কবে থেকে বাস্তবায়ন করা হবে সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়নি৷
শিগগিরই এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হবে উল্লেখ করে কমিশনার বলেন, এরই মধ্যে ইভিএমগুলোকে ত্রুটিমুক্ত করে রাখতে আইটি সেকশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ সেই সঙ্গে ইউপি নির্বাচন বিধিমালাতেও ইভিএম ব্যবহারের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান কমিশনার৷
তিনি বলেন,বেঠকে ইভিএম ব্যবহারের জন্য নির্বাচনী বিধিমালা সংশোধনের সিদ্ধান্ত হয়েছে৷ আগে ইউপি নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের কোনো বিধান ছিলো না৷ তাই বিধিমালা সংশোধন করে বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হবে৷ তবে সংশোধনী ফ্যস্তাবটি অনুমোদন করা হয়নি৷ কিছু করণীক ত্রুটি আছে, তা দূর হলেই আগামী বেঠকে অনুমোদন দেওয়া হবে৷ আইন মন্ত্রণালয় থৈকে বিধিমালাটি ভেটিং হয়ে এলেই তা কার্যকর করা যাবে৷ ফলে ইউপি নির্বাচনে এই ভোটযন্ত্র ব্যবহারে আর কোনো বাধা থাকবে না৷
এর আগে পৌরসভা, উপজেলা ও সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের বিধিমালা সংশোধন করে ইভিএম ব্যবহারের পথ ফ্যশস্ত করে কমিশন৷ এখন ইউনিয়ন নির্বাচনেও বিধানটি যুক্ত করলে সব নির্বাচনেই যন্ত্রের মাধ্যমে ভোট নিতে পারবে কমিশন৷
শাহ নেওয়াজ আরও বলেন, আমরা ইউনিয়নে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছি৷ বর্তমানে মেশিনগুলো কী অবস্থায় আছে সে সম্পর্কে তথ্য ও প্রযুক্তি শাখাকে জানাতে বলা হয়েছে৷ তবে কবে থেকে এটা ব্যবহার করা হবে, সে সিদ্ধান্ত এখন নেওয়া হয়নি৷
২০১০ সালে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে দেশে সর্বপ্রথম এই যন্ত্রের মাধ্যমে ভোট নেয় ইসি৷ সে সময় একটি ওয়ার্ডে ১৩০টি মেশিন ব্যবহার করে ব্যাপক সাফল্য পায় বিগত কমিশন৷ তবে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বর্তমানে ইভিএম কোনো বড় নির্বাচনেই ব্যবহার করা হচ্ছে না৷