3
File Photo

দৈনিক বার্তাঃ প্রচন্ড খরতাপে চুয়াডাঙ্গায় মাঠ-ঘাট ফেটে চৌচির। চারিদিকে খাঁ খাঁ করছে। প্রাণি জীবন অতিষ্ঠ। প্রচন্ড খরতাপে ইতিমধ্যে এই জেলায় কমপক্ষে ১০ জন বৃদ্ধ নারী-পুরুষ মারা গেছে। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে জেলার ৪ উপজেলার সরকারী হাসপাতাল ও ক্লিনিক গুলোতে প্রতিদিন শতাধিক শিশু চিকিৎসা সেবা নিচ্ছে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে সকল সড়ক মহাসড়ক বাজার মাঠ ঘাট জনমানব মূণ্য হয়ে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া কেই বাইরে বের হচ্ছে না। গতএক সপ্তাহ ধরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলায়। এই সময়ে চুয়াডাযঙ্গার তাপ মাত্রা ছিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি থেকে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াত। বুধবারও দেশের সর্বোচ্চ তাপ মাত্রা ছিল ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি চুয়াডাঙ্গায়।

প্রচন্ড এই দাবদাহে দেখা নেই স্বস্তির বৃষ্টি। বৃষ্টির জন্য সৃষ্টিকর্তার রহমত কামনায় চুয়াডাঙ্গা শহরের পৃথক ৩টি স্থানে বুধবার নামাজের আয়োজন করা হয়েছে। শহীদ হাসান চত্বরসংলগ্ন স্থানে, কেদারগঞ্জ পাড়া এবং বেলগাছি এলাকায় ইসতেস্কার নামাজ (বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা) আদায় করা হয়েছে। বুধবার বেলা ১০টার দিকে একই সাথে অনুষ্ঠিত নামাজে বৃষ্টির জন্য আল্লাহর দরবারে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। বিশেষ এ নামাজে দোয়া পরিচালনা করেন বড় বাজার জামে মসজিদের ইমাম মুফতি জুনায়েদ আল হাবিবি ও স্ব-স্ব এলকার মসজিদের ইমামগণ প্রায় একই সময়ে অপর দুটি নামাজের ইমামতি করেন।
2
এবারের এই তীর্ব গরমে আদ্যবধী চুয়াডাঙ্গা জেলার কোথাও তেমন কোন বৃষ্টিপাত হয়নি। উল্লেখ্য গত এক সপ্তাহ ধরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলায়। এই সময়ে চুয়াডাযঙ্গার তাপ মাত্রা ছিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি থেকে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াত।