দৈনিক বার্তা : থাইল্যান্ডের সাংবিধানিক আদালত বলেছে, তারা ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রাকে অপসারণ করা হবে কিনা এ বিষয়ে আগামীকাল ৭ মে রায় দেবে।এ রায়ে দেশটি আরও গভীর সংকটে পড়বে বলে আশংকা করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী আদালতে হাজির হয়ে তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করেন।
ইংলাকের বিরুদ্ধে একদল সিনেটরের আনীত এ অভিযোগে বলা হয়, ২০১১ সালে নির্বাচনে জেতার পর ইংলাক তার দলের সুবিধার জন্য তৎকালীন জাতীয় নিরাপত্তা প্রধান থাউইল প্লিয়েনস্রিকে সরিয়ে দেন।সাংবিধানিক আদালত প্রধান চারুন ইন্তাচান বলেন, মামলা নিষ্পত্তিতে নিযুক্ত নয় সদস্যের বেঞ্চ পর্যাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ গ্রহণ করেছে এবং তারা রায় দিতে প্রস্তুত।
তিনি বলেন, শুনানি শেষ… আদালত ৭ মে দুপুরে রায় দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।মামলায় দোষী প্রমাণিত হলে ইংলাক সিনাওয়াত্রাকে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে অপসারণ এবং তাকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হতে পারে।আদালতের রায়ে ইংলাকের মন্ত্রিসভার সদস্যদেরও সাজা দেয়া হতে পারে। কেননা তারা থাউইলের অপসারণের বিষয়টি অনুমোদন করেছিলেন।মঙ্গলবার সকালে ইংলাক সিনাওয়াত্রা আদালতে শান্ত ও ধীরস্থির ভঙ্গিতে বলেন, আমি কোনো আইন ভঙ্গ করিনি।