প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিব উদ্দিন আহমদ বলেছেন, নির্বাচনের আগে ও পরে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় বিশেষ নির্দেশনাসহ ভোটারদের শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দেওয়া নিশ্চিত করতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার কমিশন সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে বৈঠকের পর সিইসি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনে কোনো সহিংসতার আশঙ্কা করছে না। তবুও জেলা প্রশাসকদের সার্বিক পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণের নির্দেশ দিয়েছি। আমরা প্রতিনিয়ত সবকিছু পর্যবেক্ষণ করব। আইন-শৃঙ্খলার বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, এখন পরিস্থিতি অনেক ভাল। পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা তাদের বলেছি, কোনভাবে বিশৃঙ্খলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না।
সেনা মোতায়েনের বিষয়ে সিইসি বলেন, নির্বাচনের আগে দু’দিন ও পরে দু’দিনসহ মোট পাঁচদিন সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে। সঙ্গে অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরাও মাঠে থাকবে।
প্রার্থীর হলফনামার বিষয়ে তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে টাঙ্গিয়ে দেওয়া হয়েছে। যে কেউ চাইলে তা সংগ্রহ করতে পারবে। আমরা শিগগির ওয়েবসাইটে দিয়ে দেব।
নির্বাচনী এলাকায় সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাস্তান ও সহিংসতাকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি কোনো রাজনৈতিক নেতা বা কর্মীর বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক বা বৈষম্যমূলক আচরণ না করতে সজাগ থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
বৈঠকে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার কমিশন সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে বৈঠকের পর সিইসি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনে কোনো সহিংসতার আশঙ্কা করছে না। তবুও জেলা প্রশাসকদের সার্বিক পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণের নির্দেশ দিয়েছি। আমরা প্রতিনিয়ত সবকিছু পর্যবেক্ষণ করব। আইন-শৃঙ্খলার বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, এখন পরিস্থিতি অনেক ভাল। পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা তাদের বলেছি, কোনভাবে বিশৃঙ্খলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না।
সেনা মোতায়েনের বিষয়ে সিইসি বলেন, নির্বাচনের আগে দু’দিন ও পরে দু’দিনসহ মোট পাঁচদিন সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে। সঙ্গে অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরাও মাঠে থাকবে।
প্রার্থীর হলফনামার বিষয়ে তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে টাঙ্গিয়ে দেওয়া হয়েছে। যে কেউ চাইলে তা সংগ্রহ করতে পারবে। আমরা শিগগির ওয়েবসাইটে দিয়ে দেব।
নির্বাচনী এলাকায় সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাস্তান ও সহিংসতাকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি কোনো রাজনৈতিক নেতা বা কর্মীর বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক বা বৈষম্যমূলক আচরণ না করতে সজাগ থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
বৈঠকে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।