ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে গভীর রাতে বিদ্যুৎ চালিত গভীর নলকূপের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মিটার খুলে নিয়ে যাওয়ার সময় চোর ভেবে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসি ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি -৩ এর এজিএম সহ ১৮ কর্মচারিকে আটক করে। ঘটনার ১০ ঘন্টা পর বুধবার সকালে মিটার প্রতিস্থাপনসহ পুনরায় সংযোগ প্রদানের পর পুলিশ ওই কর্মচারীদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পরে এলাকাবাসীর সাথে সমঝোতার পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
জানা গেছে, উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের পাইকুড়া বারাইনগর গ্রামে মঙ্গগলবার রাত ১২টার দিকে কাউকে না জানিয়ে বোরো জমিতে সেচ দেওয়ার সময় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মিটার খুলে নিয়ে যাওয়ার সময় ওই নলকূপের লাইনম্যানরা চোর ভেবে চিৎকার করতে থাকলে এলাকাবাসি চতুর্দিক ঘিরে ফেলে। এ সময় এজিএম সহ ১৮ কর্মচারি ধাওয়া খেয়ে পালানোর সময় গ্রামবাসি রাস্তায় কলাগাছ ফেলে গাড়িসহ তাদের আটক করে । পরে উত্তেজিত জনতা গাড়ি ভাঙচুর সহ আটককৃতদের শারীরিক লাঞ্চিত করে। লাইনম্যান দুলাল জানান, খুঁটিতে উঠে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মিটার খুলে নেওয়ার সময় চোর ভেবে চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকজন রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে তাদের আটক করে। জিএম মো. রেজাউল করিম জানান এলাকায় অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে রাতে একটি টিম মাঠে কাজ করছিল। ভুল বোঝাবুঝির কারণে এ ঘটনাটি ঘটে।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ওসি কামরুল ইসলাম জানান, উভয় পক্ষের সমঝোতার পর বুধবার বিষয়টি মীমাংসা হয়।
জানা গেছে, উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের পাইকুড়া বারাইনগর গ্রামে মঙ্গগলবার রাত ১২টার দিকে কাউকে না জানিয়ে বোরো জমিতে সেচ দেওয়ার সময় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মিটার খুলে নিয়ে যাওয়ার সময় ওই নলকূপের লাইনম্যানরা চোর ভেবে চিৎকার করতে থাকলে এলাকাবাসি চতুর্দিক ঘিরে ফেলে। এ সময় এজিএম সহ ১৮ কর্মচারি ধাওয়া খেয়ে পালানোর সময় গ্রামবাসি রাস্তায় কলাগাছ ফেলে গাড়িসহ তাদের আটক করে । পরে উত্তেজিত জনতা গাড়ি ভাঙচুর সহ আটককৃতদের শারীরিক লাঞ্চিত করে। লাইনম্যান দুলাল জানান, খুঁটিতে উঠে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মিটার খুলে নেওয়ার সময় চোর ভেবে চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকজন রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে তাদের আটক করে। জিএম মো. রেজাউল করিম জানান এলাকায় অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে রাতে একটি টিম মাঠে কাজ করছিল। ভুল বোঝাবুঝির কারণে এ ঘটনাটি ঘটে।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ওসি কামরুল ইসলাম জানান, উভয় পক্ষের সমঝোতার পর বুধবার বিষয়টি মীমাংসা হয়।