ইরানের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর ব্যাপারে বিদেশি কোম্পানিগুলোকে সতর্ক করে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তিনি বলেছেন, যেসব কোম্পানি ইরানের সঙ্গে ব্যবসা বাড়ানোর চেষ্টা করবে তাদের ওপর ‘ইটের স্তুপ’ আকারে নেমে আসবে আমেরিকা। তেহরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা কঠোরভাবে বলবত্ রাখারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার হোয়াইট হাউজে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ওবামা। তিনি জানান, “ প্রেসিডেন্ট ওলাঁদ এবং আমি এ বিষয়ে একমত হয়েছি যে, ইরানের ওপর আগে থেকে জারি করা নিষেধাজ্ঞা কঠোরভাবে বহাল রাখতে হবে; যদিও আমরা জানি, (ইরানের সঙ্গে চলমান) আলোচনার সময় নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলে (দেশটির পরমাণু সমস্যার) কূটনৈতিক সমাধানের পথ বন্ধ হয়ে যেতে পারে।”
টোটাল, লাফারজে এবং পেজো’র মতো ফ্রান্সের বড় বড় কোম্পানির ১০০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি ইরানের পুঁজি বিনিয়োগের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে তেহরান সফর করে যাওয়ার এক সপ্তাহ পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট এ হুমকি দিলেন। ওবামা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা উঠে না যাওয়া পর্যন্ত কোনো বিদেশি কোম্পানি দেশটিতে বিনিয়োগ করতে পারবে না।
গত নভেম্বরে ইরানের সঙ্গে আমেরিকা ও ফ্রান্সসহ ছয় জাতিগোষ্ঠীর স্বাক্ষরিত চুক্তি অনুযায়ী কোনো কোনো ক্ষেত্রে তেহরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেছে পাশ্চাত্য। ছয়মাসের এ অন্তর্র্বতী চুক্তিকে স্থায়ী রূপ দেয়ার লক্ষ্যে আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি দু’পক্ষের মধ্যে আবার আলোচনা শুরু হতে যাচ্ছে। নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বহু ইউরোপীয় কোম্পানি ইরানে পুঁজি বিনিয়োগ করতে চায়। কিন্তু সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা ও ইহুদিবাদী ইসরাইল এ কাজে বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। সূত্র: আইআরআইবি
মঙ্গলবার হোয়াইট হাউজে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ওবামা। তিনি জানান, “ প্রেসিডেন্ট ওলাঁদ এবং আমি এ বিষয়ে একমত হয়েছি যে, ইরানের ওপর আগে থেকে জারি করা নিষেধাজ্ঞা কঠোরভাবে বহাল রাখতে হবে; যদিও আমরা জানি, (ইরানের সঙ্গে চলমান) আলোচনার সময় নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলে (দেশটির পরমাণু সমস্যার) কূটনৈতিক সমাধানের পথ বন্ধ হয়ে যেতে পারে।”
টোটাল, লাফারজে এবং পেজো’র মতো ফ্রান্সের বড় বড় কোম্পানির ১০০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি ইরানের পুঁজি বিনিয়োগের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে তেহরান সফর করে যাওয়ার এক সপ্তাহ পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট এ হুমকি দিলেন। ওবামা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা উঠে না যাওয়া পর্যন্ত কোনো বিদেশি কোম্পানি দেশটিতে বিনিয়োগ করতে পারবে না।
গত নভেম্বরে ইরানের সঙ্গে আমেরিকা ও ফ্রান্সসহ ছয় জাতিগোষ্ঠীর স্বাক্ষরিত চুক্তি অনুযায়ী কোনো কোনো ক্ষেত্রে তেহরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেছে পাশ্চাত্য। ছয়মাসের এ অন্তর্র্বতী চুক্তিকে স্থায়ী রূপ দেয়ার লক্ষ্যে আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি দু’পক্ষের মধ্যে আবার আলোচনা শুরু হতে যাচ্ছে। নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বহু ইউরোপীয় কোম্পানি ইরানে পুঁজি বিনিয়োগ করতে চায়। কিন্তু সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা ও ইহুদিবাদী ইসরাইল এ কাজে বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। সূত্র: আইআরআইবি