ঢাকা, ১১ ফেব্রুয়ারি: বাংলাদেশ বিষয়ে ফের মার্কিন সিনেট কমিটিতে শুনানি হবে আগামীকাল মঙ্গলবার। “বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক সমঝোতা ও শ্রমিক অধিকার পরিস্থিতি’ শিরোনামে মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রবিষয়ক সিনেট কমিটিতে এই শুনানি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। অনুষ্ঠিতব্য এই শুনানিতে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ শ্রমিক অধিকারের বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন সিনেট কমিটির চেয়ারম্যান রবার্ট মেনেন্ডেজ।
শুনানিতে একটি প্যানেলে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল তার মতামত তুলে ধরবেন। প্যানেলে বক্তব্য দেবেন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রম মন্ত্রণালয়ে ব্যুরো অব ইন্টারন্যাশনাল লেবার অ্যাফেয়ার্সের সহযোগী ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি এরিক বিয়েল।
দ্বিতীয় প্যানেলে বক্তব্য দেবেন ওয়াশিংটনভিত্তিক এলায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কার সেইফটির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এলেন টশার ও শ্রমিক অধিকার নেত্রী বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার সলিডারিটির নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আকতার। যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট কমিটির ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট কমিটিতে এটি তৃতীয় শুনানি। এর আগে গত ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক অচলাবস্থার প্রেক্ষাপটে সিনেট কমিটিতে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে একটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।
এরপর ৭ জানুয়ারি ওই প্রস্তাব গ্রহণ করে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপের আহ্বান জানায় যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেট।
শুনানিতে একটি প্যানেলে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল তার মতামত তুলে ধরবেন। প্যানেলে বক্তব্য দেবেন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রম মন্ত্রণালয়ে ব্যুরো অব ইন্টারন্যাশনাল লেবার অ্যাফেয়ার্সের সহযোগী ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি এরিক বিয়েল।
দ্বিতীয় প্যানেলে বক্তব্য দেবেন ওয়াশিংটনভিত্তিক এলায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কার সেইফটির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এলেন টশার ও শ্রমিক অধিকার নেত্রী বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার সলিডারিটির নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আকতার। যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট কমিটির ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট কমিটিতে এটি তৃতীয় শুনানি। এর আগে গত ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক অচলাবস্থার প্রেক্ষাপটে সিনেট কমিটিতে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে একটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।
এরপর ৭ জানুয়ারি ওই প্রস্তাব গ্রহণ করে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপের আহ্বান জানায় যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেট।