পৌর সুশাসন ও মৌলিক নাগরিক সেবার মান বৃদ্ধি এবং উচ্চ শিক্ষার মান উন্নয়নে দুটি প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে সোমবার বিকেলে পৃথকভাবে এ ঋণচুক্তি দুটি স্বাক্ষরিত হয়। এতে সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মোহাম্মদ মেছবাহ উদ্দিন আহমেদ এবং বিশ্বব্যাংকের পক্ষে কান্ট্রি ডিরেক্টর ইউহানেন্স জাট স্বাক্ষর করেন। এ সময় ইআরডির অতিরিক্ত সচিব আরাস্তু খান উপস্থিত ছিলেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জানানো হয়, মানসম্মত উচ্চ শিক্ষা নিশ্চিতকরণ প্রকল্প বাস্তবায়নে অতিরিক্ত হিসাবে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। হায়ার এডুকেশন কোয়ালিটি এনহান্সমেন্ট প্রজেক্ট (এইচইকিউইপি) নামের এ প্রকল্পটিতে শুরু থেকেই বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করে আসছিল। এটির সফল বাস্তবায়নের জন্য অতিরিক্ত প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে সংস্থাটি।
বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় মূল প্রকল্পটির মোট ব্যয় ৬৮১ কোটি ৪ লাখ টাকা (এর মধ্যে সরকারি তহবিলের ৮২ কোটি ৫৬ লাখ এবং বিশ্বব্যাংকের ৫৯৮ কোটি ৪৮ লাখ) ব্যয় ধরা হয়েছিল। বাস্তবায়নের সময় ছিল ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। বর্তমানে প্রকল্পটির ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৪ কোটি ৯২ লাখ এবং ২০১৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। অন্যদিক, মিউনিসিপ্যাল গভারন্যান্স অ্যান্ড সার্ভিসেস নামের প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ৩ হাজার ২৮০ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর ইউহানেন্স জাট বলেন, বাংলাদেশের মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্য উচ্চাভিলাষী হলেও অসম্ভব নয়। এ লক্ষ্য অর্জনে প্রয়োজন প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব এবং অভ্যন্তরীণ শান্তি বজায় রাখা। শিগগিরই দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ শহরে বাস করবে তারাই প্রবৃদ্ধির চালিকা শক্তি। কিন্তু শহরের স্থানীয় প্রশাসন গুরুত্বপূর্ণ সেবাদান করতে পারছে না। এ জন্য জনগণকে কার্যকর শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে উৎপাদনমুখী করে তুলতে হবে।
ইআরডির সচিব মেজবাহ উদ্দিন বলেন, নাগরিক জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন এবং উচ্চ শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রকল্প দুটি ব্যাপক ভূমিকা রাখবে
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জানানো হয়, মানসম্মত উচ্চ শিক্ষা নিশ্চিতকরণ প্রকল্প বাস্তবায়নে অতিরিক্ত হিসাবে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। হায়ার এডুকেশন কোয়ালিটি এনহান্সমেন্ট প্রজেক্ট (এইচইকিউইপি) নামের এ প্রকল্পটিতে শুরু থেকেই বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করে আসছিল। এটির সফল বাস্তবায়নের জন্য অতিরিক্ত প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে সংস্থাটি।
বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় মূল প্রকল্পটির মোট ব্যয় ৬৮১ কোটি ৪ লাখ টাকা (এর মধ্যে সরকারি তহবিলের ৮২ কোটি ৫৬ লাখ এবং বিশ্বব্যাংকের ৫৯৮ কোটি ৪৮ লাখ) ব্যয় ধরা হয়েছিল। বাস্তবায়নের সময় ছিল ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। বর্তমানে প্রকল্পটির ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৪ কোটি ৯২ লাখ এবং ২০১৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। অন্যদিক, মিউনিসিপ্যাল গভারন্যান্স অ্যান্ড সার্ভিসেস নামের প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ৩ হাজার ২৮০ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর ইউহানেন্স জাট বলেন, বাংলাদেশের মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্য উচ্চাভিলাষী হলেও অসম্ভব নয়। এ লক্ষ্য অর্জনে প্রয়োজন প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব এবং অভ্যন্তরীণ শান্তি বজায় রাখা। শিগগিরই দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ শহরে বাস করবে তারাই প্রবৃদ্ধির চালিকা শক্তি। কিন্তু শহরের স্থানীয় প্রশাসন গুরুত্বপূর্ণ সেবাদান করতে পারছে না। এ জন্য জনগণকে কার্যকর শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে উৎপাদনমুখী করে তুলতে হবে।
ইআরডির সচিব মেজবাহ উদ্দিন বলেন, নাগরিক জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন এবং উচ্চ শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রকল্প দুটি ব্যাপক ভূমিকা রাখবে