
দেশটির একটি সংবাদ সংস্থাকে প্রেসিডেন্ট বলেন, দেশের নামের শেষে ‘স্তান’ থাকায় পর্যটক ও বিনিয়োগকারীরা কাজাখস্তানের ব্যাপারে আগ্রহী হন না। বিদেশিরা নামের শেষে ‘স্তান’ থাকায় পার্শ্ববর্তী দেশ মঙ্গোলিয়ার প্রতি আগ্রহী। তাই দেশের নাম পরিবর্তন করে ‘কাজাখ এলি’ কিংবা ‘কাজাখ ন্যাশন’ রাখার সুপারিশ করেন। তবে জনগণের মত নিয়েই তিনি বিষয়টি চূড়ান্ত করতে চান।খনিজ সমৃদ্ধ এই দেশটিতে অবশ্য নাম পবির্তনের ধারা আছে। ১৯৯৩ সালে দেশটির রাজধানীর নাম আলমা আতা থেকে পরিবর্তন করে রাখা হয় আলমাতি। চার বছর পর রাজধানী আকমোলা নামে অন্য একটি স্থানে স্থানান্তর করা হয়। ১৯৯৮ সালে আকমোলা নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় আস্তানা।তবে এত সহজেই কাজাখস্তানের নাম পরিবর্তন হচ্ছে না। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে ক্ষমতায় থাকা প্রেসিডেন্ট নুর সুলতান জানান, জনগণের সঙ্গে কথা বলেই দেশের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।