
রাত নটায় শুরু হয়ে প্রায় আড়াই ঘন্টাব্যাপী বৈঠকে উপজেলা নির্বাচনে দলের করনীয়, আগামীতে সরকার বিরোধী আন্দোলনের কৌশল নির্ধারণ এবং সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
খালেদা জিয়া বলেন, বিগত দিনের আন্দোলনে যেসব অঙ্গ সংগঠন নিস্ক্রিয় ছিল তাদের নেতৃত্বে পরিবর্তন এনে সংগঠনকে ঢেলে সাজানো হবে।
বৈঠক সূত্র জানায়, আগামী দিনের আন্দোলনে ঢাকার আন্দোলনকে উজ্জীবিত করতে হলে ঢাকা মহানগর কমিটিকে কিভাবে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে নেতৃত্বে পরিবর্তন আনার আভাস দেন খালেদা জিয়া। উপজেলা নির্বাচনে দল ও জোটের পক্ষ থেকে একক প্রার্থী মনোনয়ন দিয়ে বিজয়ী করে আনার নির্দেশ দেন নেতাদের। বৈঠকে বিএনপি চেয়ারপার্সন জানান, তিনি নিজে সারাদেশে সাংগঠনিক সফরে বের হবেন।
বৈঠক সূত্র জানায়, আগামী দিনের আন্দোলনে ঢাকার আন্দোলনকে উজ্জীবিত করতে হলে ঢাকা মহানগর কমিটিকে কিভাবে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে নেতৃত্বে পরিবর্তন আনার আভাস দেন খালেদা জিয়া। উপজেলা নির্বাচনে দল ও জোটের পক্ষ থেকে একক প্রার্থী মনোনয়ন দিয়ে বিজয়ী করে আনার নির্দেশ দেন নেতাদের। বৈঠকে বিএনপি চেয়ারপার্সন জানান, তিনি নিজে সারাদেশে সাংগঠনিক সফরে বের হবেন।
খালেদা জিয়া বলেন, নির্বাচনে যদি কোনো আসনে দল থেকে মনোনয়ন ছাড়া কেউ স্বতন্ত্র নির্বাচন করে তাহলে তাকে আজীবনের জন্য দল থেকে বহিষ্কার করা হবে।
স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ১১জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন। এরা হলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গণি, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, লে. জে. মাহবুবুর রহমান, এম কে আনোয়ার, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান প্রমুখ।
স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ১১জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন। এরা হলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গণি, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, লে. জে. মাহবুবুর রহমান, এম কে আনোয়ার, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান প্রমুখ।